সময়ের গল্পে দেখা সেই ফারাজ করিম চৌধুরী সাধারণ কেউ নন। তিনি একজন মানবতার ফেরিওয়ালা, তিনি শুধু মানবতার পিছনেই সময় দেন না, তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে খুব কঠোর। এই সময়ের তরুণ রাজনীতিকবিদের মধ্যে সবচেয়ে জন্য প্রিয় ও আলোচিত ব্যাক্তিত্বের নাম ফারাজ করিম চৌধুরী।
বারবারের মতোই তিনি ভালো কাজ করে চলছেন এবং অন্যায় বিশৃঙ্খলার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন। নির্যাতিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন, আশ্বাস দিয়েছেন, সাহস দিয়েছে এবং পাশে থেকে অন্যান্যের প্রতিবাদ করেছেন। ফারাজ করিম চৌধুরীর জীবনে অসংখ্য শিক্ষামূলক অনূপেরণা মূলকের কাজের দিক-নিদের্শনা পাওয়া সম্ভব। ফারাজ করিম চৌধুরী সম্পর্কে আমাদের এই ছোট্ট আলোচনায় অনেক কিছু জানতে পারবেন ইন শা আল্লাহ।
বাংলাদেশ খুব ছোট্ট একটা দেশ হলেও দেশে জনপ্রিয়তা অর্জন করা এতোই সহজ না। খুব সহজে জনপ্রিয় কিংবা ভাইরাল হওয়া যায় না। সবাই চাই জনপ্রিয় হতে কিংবা ভাইরাল হতে। কিন্তু এতো সহজে কি আর হওয়া যায়?
ফারাজ করিম চৌধুরী শখ হচ্ছে মানুষের সেবা করা। এই সেবা মূলক কার্যক্রমের কিছু চিত্র ধারণা করে তিনি তার সোস্যাল মিডিয়া গুলোতে শেয়ার করতেন। তাঁর এই সহযোগিতা মূলত ভিডিও গুলো দেখে মানুষ অনুপ্রাণিত হতো এবং নিজেও অন্য জনকে সহযোগিতা করার উৎসাহ পেতো।
পাশাপাশি তিনি তাঁদের নিজ অঞ্চল বা উপশহর রাউজানে অনেক সমস্যার সমাধান করেছেন। সব-মিলে তাঁর সফলতার পিছনে তাঁর সৎ ও যোগ্য চরিত্র ও কর্মের ফল।
ফারাজ করিম চৌধুরী'র পারিবারিক পরিচিতি কিংবা পরিবার সম্পর্কে জানলে আপনি হয়তো অবাক হবে। তিনি সাধারণ কোন পরিবারের সন্তান নন। তিনি চট্টগ্রাম ৬ আসনের সংসদ সদস্য ফজলে করিম চৌধুরীর ছেলে। অন্যদিকে মা ব্যারিস্টার। পারিবারিক ভাবে তাদের বংশের অনেক খ্যাতি রয়েছে। চট্টগ্রাম জেলা শহরে তার পূর্ব পুরুষের অনেক উন্নয়ন মূলক কার্যক্রমের ঘটনা এখনো উল্লেখ্য যোগ্য। পরিবারে বাবা-মা ও ভাই রয়েছে।
জনপ্রিয় কিছু ব্যক্তিত্ব ও জীবনী >> জনপ্রিয় লেখক আরিফ আজাদের পরিচিতি ও জীবনী >> লেখক বখতিয়ার উদ্দিন সংক্ষিপ্ত পরিচিত ও জীবনী >> রাজনীতিবিদ শেখ তন্ময় এর পরিচিতি ও জীবনী
স্বাস্থ্য সম্পর্কিত আপডেট |
অনেক মাধ্যমে তাঁর বিয়ে নিয়ে গুজব ছড়াচ্ছে। তিনি এখনো অবিবাহিত। তবে, তিনি জানিয়েছ খুব শীঘ্রই বিয়ে করে ফেলবেন। বিয়ের রীতিনীতি হিসেবে তিনি সম্পূর্ণ টা ইসলামিক নির্দেশনা অনুযায়ী সম্পন্ন করবেন বলে তিনি নিজেই জানিয়েছেন।
[wptb id=9511]
ফারাজ করিম চৌধুরী'র শিক্ষা-জীবন ১৯৯৫/১৯৯৬ সালের দিকে শুরু হয়, চট্টগ্রামের রাউজানের গ্রীনভেল নামক একটি প্রতিষ্ঠানে যেটি বর্তমানে বন্ধ হয়েছে। পরবর্তীতে তার বাবা- মায়ের বিচ্ছেদের ফলে, তাঁকে ঢাকায় চলে আসতে হয়। ঢাকাতে তিনি তাঁর নানা-নানী বাসা থেকে পড়াশোনা করেন। তখন তিনি রেডি এন্ত ইন্টারন্যাশনাল নামক একটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হন। এরপর ধানমন্ডির টিউটোরিয়াল সহ ক্লাসটিকাতে ভর্তি হন। তিনি স্কুল জীবন হিসেবে ক্লাসটিকাকে বেশি গ্রহণযোগ্যতা দিয়েছেন।
শিক্ষা জীবনের পরবর্তী ধাপে তিনি Kins of London কলেজে ভর্তির সুযোগ পান। উক্ত কলেজ থেকে ফারাজ করিম চৌধুরী পলেটিক্যাল সাইন্স নিয়ে পড়াশোনা কম্পিলিট করেন। University of Manchester থেকে মাস্টার্স কম্পিলিট করেছেন ফারাজ করিম চৌধুরী। এরপরে তিনি দেশে ফিরে আসেন।
ফারাজ করিম চৌধুরী'র স্বপ্ন মানুষের সেবা করা। এই পূরণের লক্ষ্য হয়তো তিনি আজকের দিনের একজন রাজনৈতিবিদ ও সমাজসেবক। তাঁর সমাজসেবা মূলক কাজ গুলো সারাদেশের মানুষের হৃদয় ছুয়ে দিয়েছে। তাছাড়া তিনি পারিবারিক ভাবে ব্যাবসার দেখাশোনা করছেন।
বর্তমান সময়ে সবাই তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল। এই সময়ে আমরা খুব সহজেই যেকোন কাজ সম্পূর্ণ করতে পারি।
দেখুন যেমন যোগাযোগের বিষয়টি। তেমনি ফারাজ করিম চৌধুরী সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে আপনি তাঁর অনলাইন প্লাটফর্ম বা সোস্যাল প্লাটফর্ম গুলো মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন।
[wptb id=9512]
তিনি সোস্যাল প্লাটফর্ম গুলো বেশ এক্টিভ। কারণ, কয়েক বছর আগে রাউজান কলেজের একজন ছাত্রী তার ফেসবুক পেইজে যোগাযোগ করে এবং সহযোগিতা চাই। তিনি সেটির রেসপন্স করেন এবং দ্রুত সমাধান করেন। আপনারা সহজেই তার ফেসবুক পেইজ কিংবা টিকটক আইডি, ইনিট্রগ্রাম সহ ইত্যাদির প্লাটফর্মের মাধ্যমের তার সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন।
রাউজানের তরুণ রাজনৈতিক নেতা ও সমাজসেবক ফারাজ করিম চৌধুরী বঙ্গবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁদের সম্মান ও নিচু না করার জন্য তাদের তিনি উপহার দেননি। বরংচে সেসব ভুলে তিনি কিনে নিয়েছেন অধিক দামে ব্যবহার যোগ্য পোশাক বা পণ্য সামগ্রী। তিনি বলেছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের প্রতি সমবেদনা জানাতে চট্টগ্রাম থেকে বঙ্গবাজারে এসেছেন তার সেচ্ছাসেবী সংগঠন “সেন্ট্রাল বয়েজ অব রাউজান”সদস্যদের নিয়ে।
সেচ্ছাসেবীর মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের কম ক্ষতিগ্রস্ত পণ্য গুলো সেখানে থেকে বের করে নিয়ে আসার সুব্যবস্থা করেন। অন্যদিকে সেই রমজান মাসে রাতে তিনি সেখানে যান এবং মানুষের ও উদ্ধার কর্মিদের জন্য খাওয়ার ব্যবস্থা করেন।
বঙ্গবাজারে আগুনে তিনি সর্বপ্রথম ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন এবং সেখানে অন্যান্য নেতার ও সমাজসেবকদের চেয়ে অন্যতম ভূমিকা রাখেন তিনি। তাঁর এই অসামান্য আবদানের কথা হয়তো সারা জীবন স্মৃতি পাতায় জড়িয়ে থাকবে।
রাজনৈতিক পরিবারে জম্ম গ্রহন কারী ফারাজ করিম চৌধুরী লন্ডনে লেখপড়া শেষ করে দেশে এসে সমাজের অবহেলিত মানুষের সহায়তার কাজ করে যাচ্ছেন । ফারাজ করিম চৌধুরী রাউজানে দরিদ্র পরিবারের ছেলে মেয়েদের লেখপড়া, দরিদ্র পরিবারের সদস্যদের ঋণ মুক্ত করার কাজে সহায়তা প্রদান করে আসছে।করোনার প্রার্দুভাব চলাকালে কর্মহীন হাজার হাজার মানুষকে খাদ্র সামগ্রী প্রদান, করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদানকারী চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী, আইন শৃংখলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যদের রমজানে ইফতারী ও সেহেরীর খাওয়ার দেওয়া। পরবর্তী সিলেটের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষত্রিগ্রস্থ অসহায় পরিবারকে খাদ্র সামগ্রী, কোরবানীর মাংস বিতরন, নতুন করে ঘর নির্মান করে দেয় মানবিক এই নেতা ফারাজ করিম চৌধুরী।চট্টগ্রমের সীতাকুন্ডে ভয়াবহ আগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারদেও সহায়তা প্রদান করেন ফারাজ করিম চৌধুরী।
তুরস্কে ভয়াবহ ভুমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় মানুষের পাশে তুরক্সে গিয়ে ফারাজ করিম চৌধুরী ভুমিকম্পে মৃত্যুবরন করা ব্যক্তিদের দাফনের কাপড়, ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারেরর সদস্যদের খাবার, ঔষধ, পোষাক, কম্বল প্রদান করে। সম্প্রতি ঢাকায় বঙ্গবাজারে ও ঢাকার নিউ মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীদের পাশে অবস্থান নিয়ে তাদের সহায়তা প্রদান করেন তরুন আওয়ামী লীগ নেতা ফারাজ করিম চৌধুরী।
দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় মানুষের পাশে থেকে মানবিক সহায়তার জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাচ্ছেন রাউজানের ফারাজ করিম চৌধুরী। তাকে মালয়েশিয়া ইন্টারন্যাশনাল আইকনিক অ্যাওয়ার্ড দেয়ার ঘোষণা এসেছে।
আগামী ৩০ এপ্রিল মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালামপুরে জাতয়ি ফুটবল ষ্টেডিয়ামে মানবিক তরুণ আওয়ামী লীগ নেতা ফারাজ করিম চৌধুরীর হাতে এই অ্যাওয়ার্ড তুলে দেবেন মালয়েশিার প্রধান মন্ত্রী আনোয়ার বিন ইব্রাহিম।
স্বাস্থ্য সম্পর্কিত আপডেট পেতে পড়ুন INLISO
সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ নাহিদ হাসান প্রধান
Copyright © 2024 Chirkute Sahitto. Powered by Chirkute Team.