প্রতিদান রেজওয়ানা ইসলাম রিমি তেরো বছরের খোকার যখন যাবার কথা বিদ্যাপিঠে, তখন তাকে যেতে হলো কারখানাতে। যখন তার থাকার কথা আনন্দের সাগরে, তখন সে মুছতে ব্যস্ত ঘামের জল। যখন তার খাবার কথা কোরমা পোলাও, তখন সে মাসের শেষের টানাটানি টুকু এড়োতে বসে পড়ে রাস্তার পাশের সস্তা হোটেলে। যখন মাইনে টা পেয়ে যাবার কথা কাপড়ের দোকানে, […]
চলো না হারিয়ে যাই গল্পের লিংক লেখকঃ জয়ন্ত কুমার জয় পার্ট–১ চলো না হারিয়ে যাই ১ম পর্ব পার্ট–২ চলো না হারিয়ে যাই ২য় পর্ব পার্ট–৩ চলো না হারিয়ে যাই ৩য় পর্ব পার্ট__৪ চলো না হারিয়ে যাই ৪র্থ পর্ব রানিং গল্প পরবর্তী পর্ব এখানে যুক্ত করা হবে গল্পটি সম্পর্কে রিভিউ, আলোচনা, সমালোচনা করুন আমাদের গ্রুপে। (যেকোনো
চলো না হারিয়ে যাই ২য় পর্ব লেখকঃ জয়ন্ত কুমার জয় মিষ্টি আপুর কো”মরে হাত রাখতেই আমার সারা শ”রীর শিউরে উঠলো।আকষ্মিক যে ব্যাপারটা ঘটলো সেটায় আমি প্রচন্ড ধাক্কার মতো খেলাম।আমার মাথা শূন্য হয়ে গেলো,দেখলাম মিষ্টির চোখ বেয়ে টপটপ করে জল পড়ছে। আমি সরে দাঁড়ালাম।নিজেকে খুব তুচ্ছ আর নিকৃষ্ট মনে হতে লাগলো।মিষ্টি আপু চোখের জল মুছতে মুছতে
চলো না হারিয়ে যাই ১ম পর্ব ” মাঝরাতে মিষ্টি আপুর সাথে ভয়ঙ্কর অন্যয় করার সিদ্ধান্ত নিলাম।চু’মু খাওয়ার থেকেও ভয়ঙ্কর কাজটা আজ রাতেই করবো “ চিন্তাভাবনার এই পর্যায়ে ফোনটা বেজে উঠলো।স্ক্রিনে তাকিয়ে দেখলাম মিষ্টি আপু কল করেছে।মিষ্টিকে আপু বলছি কারণ মিষ্টি আমার এক ব্যচ সিনিয়র।রিসিভ করতেই ফোনের ওপাশ থেকে রাগী হুংকার ভেসে এলো ” এ পিচ্চির
নিষ্প্রাণ সূর্য মুহাম্মাদ আবদুল হাই হে সূর্য! কেনো তুমি আজ এত মলিন? বিমর্ষ কেনো? তোমার ওই উজ্জ্বল মুখের ঔজ্জ্বল্য কোথায় আজ? আজ আলোর তীব্রতা নেই কেনো তোমার? নেই চলার কেনো ক্ষিপ্রতা! কেনো আজ এতো নির্জীব, এতো নিষ্প্রাণ! আজ তোমার আলোয় কেনো উচ্ছাস নেই! আনন্দ নেই! দিগন্ত ঝলসানো কেনো নৃত্য নেই! রংধনুর ওই অর্ধাকৃতির বৃত্ত নেই!
কবি পরিচিতি: দেলোয়ার হোছাইন । পিতা : মরহুম ফয়েজ আহমদ মাতা:মরহুমা লাইলা বেগম গ্ৰাম : আমিরাবাদ , পোস্ট -মাষ্টার হাট, উপজেলা: লোহাগাড়া জেলা: চট্টগ্রাম । জন্ম : ১৯৮২ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি । শিক্ষা : অর্থনীতিতে সম্মান ও মাষ্টার্স ডিগ্ৰী । ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের সাথে যুক্ত । তিনি ঢাকা সাহিত্য পরিষদ ও বাংলাদেশ
কবি পরিচিতিঃ শেখ মোঃ মাহবুবুর রহমান। তাঁর জন্ম-স্থান কিশোরগঞ্জ জেলা ইটনা উপজেলায় মৃগা ইউনিয়নের গজারিয়াকান্দা গ্রামে। বর্তমান ঠিকানা সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় পাড়ুয়া গ্রামে। তিনি বর্তমানে পাড়ুয়া নোয়াগাঁও ইসলামীয়া দাখিল মাদ্রাসায় পড়াশোনা করছেন। “সাদা পাথর” কবিতার জন্য তাকে রূপকথা সাহিত্য সংসদ কতৃক কাজী নজরুল ইসলাম সাহিত্য পুরস্কার – ২০২৩ প্রদান করা হয়। কবিতার নামঃ সাদা পাথর
শরতের শুভ্রতায় এম এ রাজ্জাক কাশফুল দোলে হেসে পাকে মিষ্টি তাল, ভাদ্র আর আশ্বিন মিলে বাংলায় শরৎকাল। বাংলা ভাদ্র ও আশ্বিন এই দুই মাস মিলে শরৎকাল। ছয় ঋতুর বাংলাদেশে শরৎ তৃতীয় ঋতু । শরতে বাংলার রূপ-প্রকৃতি অপরূপ। এ সময়ের আকাশ স্বচ্ছ, নির্মল থাকে। কখনোবা তাতে তুলো রঙের মেঘ ভাসে, তার ফাঁকে দিয়ে সূর্য্যিমামা মিটিমিটি করে
কবি পরিচিতিঃ তুহিন চৌধুরী, জন্ম ১৯৯২ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারী, পূণ্যভূমি সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার সুন্দিশাইল গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। দুই ছেলে ও এক মেয়ের জনক সাদেক আহমদ চৌধুরী ও জননী শিরিন আক্তার চৌধুরীর দ্বিতীয় সন্তান তিনি। সিলেট সাউথ সুরমা উচ্চ বিদ্যালয় হতে তিনি এসএসসি পাশ করেন এবং এইচ এসসি -তে অধ্যয়ন করেন সিলেট সাউথ
বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা বন্যার সময়, আপনার নিরাপত্তা এবং আপনার চারপাশের লোকদের নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দেওয়া অপরিহার্য। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা জন্য অবশ্যই পরামর্শ নেওয়ার খুব বেশি জরুরি। এমন সময় আশেপাশের সকল মানুষেই ব্যস্ত। বিভিন্ন জন বিভিন্ন রকম সিদ্ধান্ত নিবে। যেখানে আপনি প্রায়ই বিচলিত হয়ে যাবেন। এমন সময় নিজেকে অবশ্যই শান্ত রাখার চেষ্টা করবেন। বিবেক-বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা ভাবনা
১০ টি প্রস্তুতি বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ২০২৩ Read More »