রক্তে গড়া প্রাসাদ কলমে মাঈনুদ্দিন মাহমুদ
রক্তে গড়া প্রাসাদ মাঈনুদ্দিন মাহমুদ যে রক্তে গড়েছো প্রাসাদ ওরাই তো আজ নাজেহাল পাচ্ছে না দুমুঠো অন্ন খাচ্ছো স্পেশাল। ঘাম শুকানোর আগেই যদি মায়না না হয় পরিশোধ ধর্ম বলে পাপী তুমি হয়নি শ্রমের মূল্যবোধ।
রক্তে গড়া প্রাসাদ মাঈনুদ্দিন মাহমুদ যে রক্তে গড়েছো প্রাসাদ ওরাই তো আজ নাজেহাল পাচ্ছে না দুমুঠো অন্ন খাচ্ছো স্পেশাল। ঘাম শুকানোর আগেই যদি মায়না না হয় পরিশোধ ধর্ম বলে পাপী তুমি হয়নি শ্রমের মূল্যবোধ।
কালো মেঘ তামান্না শেখ কালো মেঘে ছেয়ে গেছে আকাশ ঘন অন্ধকার হয়ে গেছে পরিবেশ পাখ পাখিরা খুঁজে নেয় নীড়, র্নিস্তদ্ধ হয়ে গেছে চারদিক। সবুজ শ্যামল চারপাশে, ধানের শিশির দোলছে হেসে। কালো মেঘ করছে খেলা, নীল আকাশের বুকে ভেসে। গুড়ি গুড়ি মেঘ করে ছুটাছুটি রাখাল মাঠ থেকে ফিরে জলদি। মেঘের আড়ালে দিবাকর ডুবে, বসন্তের কুঞ্জে কুঞ্জে
অগ্নিসেনা রাহমা জাকিয়া তারিখঃ ১৫-০৬-২২ইং জান বাজি রেখে তোমরা বাঁচাও মানুষের কতো জীবন কখনো পিছপা হওনি লড়ে গেছো মৃত্যুকে করে আলিঙ্গন ।। ওও আমার দেশের অগ্নিসেনা আমরা তোমাদের ভুলব না… অগ্নির সাথে খেলে তোমরা দিয়েছো ভরে কত মায়ের বুক ফিরে পেয়েছে কত জননী পেয়েছে হারানো সুখ ।। ওও আমার দেশের অগ্নিসেনা আমরা তোমাদের ভুলব না…
প্রকৃতি তাসনিয়া শুভ্র সাদা মন নিয়ে আমি বারবার প্রকৃতির কাছেই ছুটে চলি!! নানান ভঙ্গিতে মিলেমিশে একাকার হয়ে, প্রকৃতির সাথে কথা বলি। মাটির গন্ধ কবিতার ছন্দ প্রকৃতি থেকেই আমি পাই!! জীবনের বালুচরে জমে থাকা সাদা-কালো রংয়ের পতঙ্গটি হাসি দিয়ে এক নিমিষেই প্রকৃতির পাশে গিয়ে আকাশে উড়াই।
অবাক দিন সেলিম তালুকদার আকাশ আজকে দিনে ক্ষনে স্মৃতিগুলো উড়ে বেড়ায় মন পবনে , ছিলে কাছাকাছি, এমন হলো মিছেমিছি ভাবতে অবাক – দিন। স্পর্শতায় কাছাকাছি মূহুর্ত রঙ্গিন , বাড়তো বেলা! মনের খাঁচা সুখ ছিল বেশ কাছেঁ পান্জার ভাঁজে সুখ চিবিয়ে জল গড়ানো চোখোচোখি কিছুসময় একলা একায়, নেই পাশে সেই তুমি তাই সুখগুলি উড়ে বেড়ায় কোনসে
পরী বন্ধু নূরনাহার নিপা জানালা ধরে কি করছো? জানালা ধরে অাকাশ দেখি। অার কি দেখো? চাঁদ দেখি। অাম্মু চাঁদ তো দেখা যায় না। মেঘের লুকোচুরিতে ছোট ছোট তারা জ্বলে অার নিভে। কী সুন্দর তারার ফুল। কতো বড় অাকাশ যদি ডানা থাকতো উড়ে যেতাম পরীর মতে। কী মজা হতো! মায়ের মুখটা ফ্যাকাশে। একদম না এসব চিন্তা
মরীচিকা রবিউল আলম রঙ্গিলা বিপুলা অকল্পেয় অরণ্যের চাষ; নিত্যবহ মনে লোভাতুর পরিখা, গলিত মর্মে চিরন্তন অভিলাষ ষৎ কম পিছুটানে সকরুণ মরিচীকা। সুশোভন মর্ত সঁজীবনীর বিভৎস ফুল; নিঃশব্দে ধ্বংসের বীজে বিপন্ন কাল প্রবাহ, দুর্বোধ্য ধাঁধায় অকল্পেয় অরণ্যের ভূল; মর্মচিত্তে উৎকট ক্লান্তির নির্মম দাহ। প্রফুল্লচিত্ত উর্বী কক্ষচ্যুত দীর্ঘশ্বাস; অতৃপ্ত প্রতিবাদে বিবর্ণ বাস, অমৃত পানে লাঞ্ছিত কায়া; জড়িয়েছে
জলরঙ এস এম ইসকান্দর মীর্জা চৌধুরী জংধরা চিঠির বাক্সটা খোলা হয় না চিঠি গুলো স্বাক্ষী থাকুক স্মৃতির ভাস্বরে। মেঠোপথের দূর্বা ঘাস বৃষ্টি স্নাত কাদা মাটি বাঁশ ঝাড়ের কানা বগী শিমুল ডালের হুতোম প্যাঁচার দৃষ্টি কটু চাহনি মায়াময় হাসিতে ছিলো ম্লান। টিয়ে রঙের পোশাক পায়ের নুপুরের রিনিঝিনি শব্দ বৈকালিক ক্লান্তি দূর নীল কাপের সাদা দুধ সোহাগ
সেই তুমি এম.এ.মিটু প্রিয়! তখন তুমি এত্তো চালাক ছিলে না, ভালো করে বিরানি কিংবা চিকেন গ্রিল খাবে সেটাও বলতে পারতে না, রেষ্টুরেন্টে বসলে তুমি,মাথা নিচু করে চুপি চুপি খেতে,তাও একটু করে, তখন কি লজ্জা তোমার!আহ্ লাজুক চেহারাটা লজ্জায় লাল হয়ে যেতো। আর এখন রেষ্টুরেন্টে ঢুকার সময় অন্যজনের হাত না ধরলে তোমার চলেই না, বুকের ওড়না
ওলটপালট মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন যুগজমানা পাল্টে গেছে বর্ষায় বৃষ্টির খবর নাই, শরতকালে টানা বর্ষন শীত মৌসুমে ঠান্ডা নাই। ফাগুনেতে ফুটেনা ফুল বসন্ত বলার যুক্তি শেষ, ঋতু গুনে লাভ কী যখন ঋতুমরা বাংলাদেশ। পাহাড় কাটছি,গাছ কাটছি কাটছি জঙ্গল,সবুজবন, তাইতো ঋতুর ওলটপালট সহ্য করছি সর্বক্ষণ।