মায়ের ভালোবাসা সাবিনা খাতুন (রহিমা) মায়ের ভালোবাসা, সবার চেয়ে সেরা! চোখের আড়াল হলে, মায়ের আঁখি জল ভাসে! মায়ের পরশ বুলিয়ে, আদর মাখা হাত দিয়ে! ঘুম পাড়িয়ে দেই যে, মাগো আমার তুমি ছাড়া, আমি যে অচল, তোমার কোলে মাথা রেখে, ঘুম পাড়িয়ে দিও। নানা রকম গল্প শুনে, শহর তরে যায় যদি, মাগো তোমার কথা বারে বার […]

 বাস্তবতার মুখোমুখি আমাতুল্লাহ খাদিজা খুশি নিজ হাতে বাবার কবরে মাটি দিয়ে নিস্তব্ধ, বাকরুদ্ধ, হয়ে দাঁড়িয়ে আছে আনোয়ার। মুখে কোন কথা নেই, কথা বলার ভঙ্গি যেন তার হাড়িয়ে গেছে। মাথার উপর থেকে বিশাল ছাদ ভেঙ্গে পড়েছে। খুঁটিহীন এক আকাশের নিচে বাবার কবরের পাশে দাঁড়িয়ে অঝোর ধারায় চোখের পানি ফেলছে আনোয়ার। _কি করবো আমি? _কিভাবে পথ চলবো?

অনন্ত অসুখ ফকির শাহিন শাহ্   আবহাওয়া গবেষকরা বলেছে। এ বছর নাকি আটা নব্বই সালে যে রকম পানি হয়েছিল। সে রকম পানি নাকি এ বছর হয়েছে বাংলাদেশে! সেই জন্যই মনে হয় এবার বর্ষায় চারিদিকে এত থইথই পানি। মাথা ভরা চুল। নাসিকা বরাবর চুলের সিঁথি। চোখে চশমা। মুখ ভরা দাঁড়ি। গোঁফটা দুই দিকে উপর বাঁকানো জীবন

যদি থাকতে চাও পাশে আয়েশা সিদ্দিকা যদি থাকতে চাও পাশে, তবে রাখবো সারাজীবন মাথায় করে। তবে বলবো না আমি কখনো, যদি মেনে নিতে আমাকে না পারো। আমি তো আমার আমি, তাই তো সবসময় আমার মতো চলি। যদি চাও তবে আমার মতো মেনে নাও, আমিও তোমায় তোমার মতো মেনে নিব। কারণ তুমি তো তোমারই। যদি ও

বন্ধু রোকসানা ইসলাম বন্ধু শব্দটা ছোট্ট হলেও মহত্মটা ভারী ঝগড়া-ঝাটি মারামারি এখনই ভাব আড়ি। নীল আকাশের সাদা মেঘ বন্ধুত্বের বন্ধন পাশাপাশি থাকে তারা দুগ্ধ আর চন্দন। বন্ধু আসে,বন্ধু যায় সময় ঘড়ি বয়ে ডজন খানেক বন্ধু হলেও স্মৃতিতে যায় রয়ে। হাঁটতে গিয়ে পিছলে গেলে বন্ধুরা হেসে দেয় সবার আগে হাত বাড়িয়ে বন্ধুরায় আকড়ে নেয়। মনটা যখন

ভক্তের তরে প্রণয়ের চিঠি কলমে রাইমানুর ইমা। হে কদম পুষ্প, কবির প্রণয়ের সিন্ধুক তোমাকে নিবেদন করছে। সেদিন প্রবল ব্যস্তময় শহরের সকল চঞ্চলতাকে পরাজিত করে অষ্টরাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে কবি প্রাণ তোমায় বিনীত অনুরোধ জ্ঞাপন করেছিল, তোমার মাঝে বিভোল করতে। চেঁচিয়ে আর্তনাদ করেছিল কবি প্রেমে নিজেকে নাভুলাতে। তুমি কবি প্রাণের সেই আকুতিকে স্বাগত জানিয়ে দিয়েছো যথার্থ সম্মাননা।

কৃতজ্ঞতা মুহম্মদ এহেদী হাসান যে আমারে করলো সৃজন এত সুন্দর করে লক্ষ-কোটি প্রসংশা আজ মহান প্রভুর তরে। যে মানুষদ্বয় এই ধরাতে মিলেছিলো বলে আজকের আমি জন্মেছিলাম চলি সকল দলে। সেই মানুষদের কৃতজ্ঞতা জানাই সদা আমি কারণ আমার বাবা আর মা সবার চেয়ে দামি যে নারীটা গর্ভে তাহার রেখেছিলো মোরে মায়ের তরে সালাম জানাই আমি অনেক

আগন্তুক বিহঙ্গ রাইমানুর ইমা উৎসর্গঃ ইতু  লাল হলুদ কৃষ্ণচূড়ার মেলায়, এক আগন্তুক বিহঙ্গ কড়া নেড়েছে মম বিষণ্ন চিত্তে এই অবেলায়। এই বিহঙ্গ গুমড়ো বারিবাহের বিষণ্ন দুপুরে এনে দিয়েছে ঝিলিমিলি রোদের সোনালী ঢেউ অনুভবে পেয়েছি যেন অন্তর আত্মার কেউ। নিস্তব্ধ নির্জন হাহাকার বিকেলে এই বিহঙ্গ মম সনে হৃদের আলোড়নে রোমাঞ্চের খেলা খেলে ; অন্তর্হিত আমি আনমনে

অন্যরকম তুমি জান্নাতুল ফেরদৌস তারিন ৬ষ্ঠ পর্ব তুবা:কিন্তু এর চেয়ে বড় সমস্যা আরেকটা,,এটা আমাকে আরো বেশি ভাবাচ্ছে,,, তৃণা:কী রে দোস্ত তুবা:দেখ আমি তো জেনারেল এ পড়াশুনা করি,,ওনারাও তায় জানে,,এর আগে আমি পর্দার জন্য অনেক বিয়ে ভেঙ্গেছি,কিন্তু ওনারা যদি আমাকে পর্দা করতে না দেয়,,,?!আর আমি ভাবছি আমি মাদ্রাসায়,হাফেজী পড়েছে এমন কাউকে বিয়ে করবো,কারন ইসলাম সম্পর্কে আমি

অন্যরকম তুমি জান্নাতুল ফেরদৌস তারিন পর্বঃ ৫ম শুক্রবার তুবাকে দেখতে আসার জন্য তাসনুবা’রা সবাই তৈরি হচ্ছে,,,আহির কিন্তু একদম রাজি নেই এই বিয়েতে,,,কেননা ও এর মধ্যে অন্যকাউকে ভালোবেসে পেলছে তাই সে না চায়তেও যেতে হচ্ছে,,,   . এদিকে তুবাকে দেখতে আসবে তাই সাজিদা বেগম আর তোয়া মিলে নাস্তা তৈরি করছে,,, তুবা তৃণাকে সব বিষয় ফোন করে