উড়তে শেখার ইচ্ছেগুলো,
রঙিন ডানা পায় না…
ভাবতে শেখার ভাবনাগুলো,
মুক্ত কলম হয় না।
সব আধারের আলো আছে,
কথাটা নিছক মিথ্যে,
অধিক আলো চোখের মাঝে,
ত্রিশুল হয়ে বিধবে।
কিছু কথা,শুধুই কথা;
সত্যিই কি তা বটে..?
নাকি হারিয়ে যায় সব আর্তনাদ,
কথার অকপটে।
জীবন নামের বদ্ধ শিকল,
সবার প্রানেই বাধা..
হাসতে শেখার পথেও শুধু,
জীবনই এক বাধা।
বদ্ধ বুকে,রদ্ধ হয়ে;
জমে আর্তনাদ,
বিধতে থাকুক,বদ্ধ বুকে,
বদ্ধ রক্তাঘাত।
কথা নামক কাটার খোচা,
ত্রিশুল হতেও সুক্ষ;
বদ্ধ বুকে,বদ্ধ ক্ষরন
মৃদু হাসির অস্ত্র।
কবি পরিচিতঃ হুমায়রা হেমা ৭জুন গোপালগঞ্জ জেলার পারকুশলী গ্রামে নানীর বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন।তার পিতার বাড়ি একই জেলার ভবানীপুর গ্রামে।জন্মসূত্র গ্রাম কেন্দ্রিক হলেও বেশিদিন তাই স্থায়ী হয়নি। পরবর্তী সময় থেকে বর্তমানে এখন তিনি বাংলাদেশের প্রাণকেন্দ্র ঢাকাতে অবস্থান করছেন। পিতা মো: খলিলুর রহমান একজন ব্যাংক কর্মকর্তা মাতা মনোয়ারা বেগম একজন গৃহিণী।প্রাথমিক শিক্ষার হাতে খড়ি হয়েছে মিতালী কিন্ডার গার্ডেন স্কুল থেকে।পরবর্তীতে ফরিদাবাদ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে থেকে এসএসসি।ফজলুল হক মহিলা কলেজ থেকে এইচএসসি। বর্তমানে সরকারি তিতুমীর কলেজ থেকে অর্থনীতি বিভাগে স্নাতক করছেন। স্কুল জীবন থেকে লিখা লিখি শুরু।
হুমায়রা হেমা দীর্ঘ দিন ধরে শিক্ষকতা পেশার জড়িত আছেন।তিনি তার শৈশবে অধ্যায়নরত ইকরা মডেল হাই স্কুল এ কিছুদিন সহকারী শিক্ষক পেশায় নিয়োজিত ছিলেন।
লেখিকার উক্তি;
“অনেকটা আবেগি আর মজার ছলে লেখালেখি জগতে প্রবেশ। সেই থেকে একটু একটু। এখন বাস্তব জীবনের ঘানি বয়ে টানতে গিয়ে আবেগে স্বল্পতা এসেছে।তারপরেও কলম বয়ে যাচ্ছে তার আপন ধারায়। শুধু সময় টা কমে এসেছে…
আমার মতে মানুষ কলম ধরে নিজের জন্যে আর লিখে অন্যের জন্যে”