বায়ান্নের ফাগুন ~ শোয়াইব মাহমুদ ফাগুন এসেছে ধরায় চিরাচরিত রাজকীয় রূপে গজেছে পত্র-পল্লব, ফুটেছে পুষ্প-কলি, এভাবেই যাচ্ছে চলে গ্রীষ্ম-বর্ষা-শীত এক ঋতুর আগমন, অন্য ঋতু যাচ্ছে চলি। কালের পরিক্রমায় কত স্মৃতিতেই তো জমে ধুলি কতক চিরকালের তরে ভুলিয়াছি কতক আবছা আছে মনে, কতক স্মৃতি ভুলবার নয় ; বরং হৃদয়ে রাখিয়াছি খুব যতনে। বায়ান্নতে শহিদ হওয়া ভাষা […]
তরী সুমাইয়া ইয়াসমিন কণা দুকূল ভরিয়া পানি, ছোট্ট দিপে মোর ক্ষেত খানি , সোনালী ধানে ভরা ক্ষেত কাটিয়া লইয়া যাবো মোর দেশ। প্রবল ঢেউয়ে দুকূল ভাঙ্গে বৃষ্টি নামবে কিছুক্ষণে, ধান কাটিয়া বসে আছি একা, মাঝির মেলে নাই কোনো দেখা । ক্ষণিক অপেক্ষায়! দূরে দেখি আসিতেছে এক মাঝি , একলা বাইছে তার তরী। দেখিয়া ডাকিলাম তারে
কষ্ট জান্নাত স্মৃতি যদিও আজ খুব একা। তবুও চাইনা তোমার দেখ। কষ্ট আসুক আমার মাঝে। বালিশ ভিজুক সকাল সাজে। কতশত কথা আর কত ভালোবাসা। আজ সবই স্মৃতি আর শুধুই নিরাশা স্বপ্ন ছিলো আশা ছিলো,ছিলো কত সুখ। হাহাকার মন আজ ব্যাথিত না পাওয়ার অসুখ। যার কথা মনে এলে রঙধনু খেলে। তার সাথে দিন,মাস,বছর, দেখা নাহি মিলে।
তবু ভালোবাসি মারজিয়া শাহনাজ জেসি তোমার কাছে যেতেই যদি দূরত্ব বাড়িয়ে চলে যাও, অভিমান আর অভিযোগে দূরে সরে যাও, তবুও বুক ভর্তি আর্তনাদ নিয়ে বলবো ভালোবাসি। কখনো যদি মৃতের মতো যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাখো স্বপ্নগুলো গুড়িয়ে দিয়ে নিঃশব্দে চলে যাও, আমার দিকে তাকাতেই যদি, ক্রমাগত ঝাপসা হয়ে আসে মুখ, তবু বিষাদ ভরা কন্ঠে বলবো ভালোবাসি।
অপেক্ষা জান্নাত স্মৃতি ঝরো ঝরো মুখরিত বাদল ও হাওয়া বকুল ও তুলিছে আমারই প্রিয়া। ফুল হাতে ফুলবনে করছে ভ্রমন। মধু খেতে মৌমাছি করছে লোচন। চারিপাশে পরছে বৈশাখী জল। উষ্ণ ঈষৎ মাটি আজ হচ্ছে নির্মল। দূর হতে কোকিল আর হুতুম পেচার ডাক। বাবুই পাখি টিয়া আজ ভয়ে নির্বাক। কদম,কেয়া, কামিনী,আর শ্বেতচাঁপার সুবাসে। তাহার কথা ভেসে আসে
কষ্টের হাসি মাসফিকা দেওয়ান হাসতে হাসতে জীবন আমার হয়ে গেলো শেষ, তবে কেউ বুঝিতে পারিলো না আমার হাসির রেস। কষ্টগুলো পার করি আমি হাসির মধ্যে দিয়ে, লুকিয়ে আছে আমার মাঝে কষ্টগুলোর বেস। তোমরা কেউ বলোনি আমায়, কেমন আছো তুমি??? হাসতে হাসতে পারি দিছি কষ্টের সব স্মৃতি। একটা সময় বলবে সবাই এতো কেন হাসি ভাববে সবাই
কিছুদিন পর কানিজ ফাতেমা রুকু কিছুদিন পর হবে না আর একসাথে চাঁদ দেখা, তোর আমার আজগুবি সব, কাহিনি নিয়ে কথা। কিছুদিন পর রাখাও হবে না হাতের উপর হাত, আর হবেনা ফাজলামিতে কাটানো, নির্ঘুম অনেক রাত। কিছুদিন পর দূরের হবি রাখবি কি আমায় মনে, মনে হবে কি আমার কথা, যতই না থাকিস এক কোণে। তোর স্মৃতি
ঈদ আনন্দ মারজিয়া শাহনাজ জেসি ঈদের হাসি, ঈদের খুশি লাগলো সবার মনে, ঈদ আনন্দ ছড়িয়ে পড়ুক হাসি আনন্দ গানে। ঈদ আনন্দে সবাই মিলে সাজবে নতুন রঙে, সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে মিলবো একই সঙ্গে। থাকবে না আর হানাহানি হিংসা, ঈর্ষা, বিদ্বেষ, সবাই মিলে করবো মজা দিন কাটবে বেশ।
বাবার চিঠি — শাহ্ কামাল স্নেহের বাবা সোনা, কেমন আছিস তুই? অনেক বছর হয় দেখিনা তোকে। অবসরের পর মাস কয়েক পাশে ছিলি, চাকুরির কথা বলে আমার শেষ সন্চয়ের টাকাগুলি নিলি। চাকুরি হল কিনা আজো জানা হল না। লোকে বলে তুই নাকি ভাল আছিস। চৌদ্দ বছর কেটে গেল। একটি বারো খোঁজ নিলি না তোর কি মনেপড়ে
কথা ছিলো মারজিয়া শাহনাজ জেসি কথা ছিলো আসবে, স্নিগ্ধতার আবেশে সমস্ত নিরবতা ভেঙে, মন খারাপের বিষন্ন সন্ধ্যায়, একাকিত্বের মিলনমেলায় সঙ্গী হবে। সেদিন তুমি আসবে বলে, অনুভূতিরা রং মেখেছিলো সারা গায়, শত ডানার প্রজাপতিরা, ভেসে বেড়াচ্ছিলো অদূর নীলিমায়, কথা ছিলো অনুভবের আকাশ জুড়ে পাড়ি দিবো নীল সাগরের তীরে। সেদিন তোমার আশার প্রতীক্ষায়, স্টেশনের কৃষ্ণচূড়া গাছটাও অপেক্ষারত