কবিতার চোখে জল মারজিয়া শাহানাজ জেসি মস্তিষ্কের ছোট কুঠুরিতে কবিতারা গান করে সারাদিন ইন্দ্রিয়বিলাসে জমে থাকা আবেগগুলো তুমি নামক অপেক্ষায় অধীর। স্নিগ্ধ ভোরের আলোর শেষে মন পুড়ে তীব্র রুদ্রদাহে ক্লান্তিরা সব ভিড় জামায় বিষাদী বাতাসের তীব্র প্রদাহে। শত শতাব্দীর আলোর ভিড়ে নিঃসঙ্গ আমি এক নির্বাক আকাশ প্রাণপণে সাজাই পুষ্প তব বয়ে নিয়ে সব রুদ্ধশ্বাস।
জীবনের শেষ প্রহর (১ম পর্ব) আহমাদুল্লাহ আশরাফ বারান্দায় বিষন্ন মনে বসে আছে রাহাত। সূর্য প্রায় অস্তমিত।ঝিরিঝিরি বাতাস বইছে। মন ছুয়ে যাওয়ার মতোন। কিন্তু; রাহাতের কাছে এসবের সবই যেন নিছক কিছু। কোন প্রতিক্রিয়াই ফুটে ওঠেনি তার চেহারায়। মুখ বন্ধ করে সে-ই কখন থেকে বসে কী যেন ভাবছে শুধু। রোজ মায়ের কাছ থেকে টাকা উসুল করতে গিয়ে
বৃষ্টি নিয়ে স্ট্যাটাস আকাশ মেঘলা, বৃষ্টিময় আবহাওয়া দিন শেষে তুমি আমি দুজনে একলা। এসো না! ভালোবাসি কাছে আসি বৃষ্টি নিয়ে স্ট্যাটাস ও কবিতা গুলো পড়ি। ০১। মন পাড়ায় আবেগ ঝরে ফোঁটায় ফোঁটায় , শ্রাবণের বারি অঝোরে বর্ষে সজনে ডাটায়। পুকুরে বুদবুদ বৃষ্টির তালে রিনিঝিনি নূপুর বাজে । ঘোমটা টানছে আকাশ তীব্র হাওয়ার লাজে। ০২।
বৃষ্টি নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, উক্তি ও কিছু কথা ২০২৫ Read More »
Ailing Education System বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা কাক আর ময়ূরের নাচের মত হয়ে গেছে! বাংলাদেশ জাপানিজ স্টাডি সিস্টেম কে ফলো করতে যেয়ে, নিজের Own সিস্টেমে গড়বড় করে ফেলেছে! এই তো কিছুদিন আগে আমার ছোট ৩ ভাই পরীক্ষা দিতে গেলো। তো ২ ঘণ্টা পর একজন আসলো। (ও ক্লাস ফাইভে) আরেকজন ৩ ঘণ্টা পর আসলো। (আর ও
অন্ধকারে খুঁজি তোমায় মাহী সুলতানা রুমা চারদিকে কুয়াশা,শীত অধিবেশনের বিন্দু বিন্দু ফোঁটা শিশিরে ভেজা ঘাসের উপর প্রজাপতি উড়ে , রাত ঘনিয়ে ভোরের সকালের আলো একটু উষ্কু মেরে আলো পডলো মায়ার উপর।মায়া চোখ খুলে বাহিরের দৃষ্টিকে অনুভব করলো। মনে হয় অনেক দিন পর ভোরের আলো শিশির ,বিন্দু ,বিন্দু ফোঁটা দেখলো,অন্ধকার থেকে আলোর পথে আসলো। মায়ার আলো
পালকি আমাতুল্লাহ ফাতেমা তৃষ্ণার্ত হৃদয়,ভারাক্রান্ত চেহারা,অজানা ব্যথায় কুঁকড়ানো বিমিশ্রিত একটি দিন। করোনাকালীন এক ব্যথাতুর ছুটি। পুলিশের হামলায় ছুটি হয়ে যায় বিদ্যা নিকেতন।দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসে মোদী বিরোধী আন্দোলনে শহীদী ভাইদের রক্তরাংগা বার্তা। মনটা ছিল খুব জিহাদী-জিহাদী পিপাসায় পিপাসার্ত। ক্রশেড বইয়ের অনুসন্ধানী আমি। আমার অল্প স্বল্প চেষ্টাটি অপারগতায় রয়ে গেল। বাসায় ফিরে বেশ কয়েকবার
বিষাদের কাব্যকথা ০১ আহমাদুল্লাহ আশরাফ মেঘলা আকাশটা দূরে হয়েও— আমার আপন হয়ে থাকতে চায় উদাসীনতায় কাঁটানো জীবনের কথাগুলো— নিবিড় রজনীতে বালিশের পাশে বসে শুনিয়ে যায়। দ্বিপ্রহরে আলোর প্রখরতার কথা— মেঘেরা এলেই আকাশের বিষন্নতা বৃষ্টি মারফত বর্ষিত হয় সরোজমিনে এ বেদনার কথা আকাশ ছাড়া বুঝে ক’জনে। সুখের বাঁশিগুলো মেঘ দেখে স্তব্ধ হয়ে যায় থেমে যায় প্রাণীকুলের
মুখোশ কানিজ ফাতেমা রুকু হাদিস তুমিই তুলে ধরো আবার মানুষের ক্ষতিটাও করো। এসব কি হায় দেখার ছিল, পর্দা করে চলাচলও করো। আবার অঙ্গ ভঙ্গি ঠিকই করো, রোজা রাখো যিকিরও করো। মানুষের হক নষ্ট করো, জ্ঞানও দিতে ভালোই পারো। নিজের স্বার্থ বেশি রেখে, বুঝেও না বুঝারও ভান করো। তুমিই বেশি হাদিস ঘাটো আবার তুমিই বেশি মিথ্যা
আমরাও মুসলিম আমরা বজ্রপাতের আওয়াজ শুনে ভয় পাই; আর ওরা? বোমার বিস্ফোরণে..! আমরা আঙ্গুলে সূচ ফুটলে ব্যথা পাই আর ওরা? হাত হারালে..! আমরা মা বেড়াতে গেলে কান্না করি, আর ওরা? মা কবরে গেলে..! আমরা মেতে থাকি ভাইয়ের সাথে খুনসুটিতে; আর ওরা? ভাইয়ের লাশ কোলে নিয়ে..! আমরা খাবার পেয়েও নষ্ট করি; আর ওরা? ক্ষুধায় পেটে পাথর
সুখের দিন মালুফা ইসলাম আমি মুন্নি, আব্বা আদর করে মিনু ডাকেন। আমার মা নেই, জন্মের সময় মারা গেছেন। আমি দাদির কাছেই বড় হচ্ছিলাম। আমার মা এ বাড়ির ছোট বউ ছিলেন বলে দাদি কে মায়ের ঘরে দিয়ে চাচিরা আলাদা হয়ে গেছেন। আমার যখন ২ বছর, আব্বা আরেকটি বিয়ে করলেন। নতুন “মা” সবার সামনে আমাকে ভালোই জানতেন,