বৃষ্টি নিয়ে ছোট কবিতা
বৃষ্টি খুরশীদ জাহান রুপা টিনের চালে বৃষ্টির টিপটিপ শব্দ, লাগে বড্ড ভালো। চারিদিকে ঠান্ডা বাতাস বইছে এলোমেলো। ঝরছে অঝোর ধারায় বৃষ্টি। মন হয়েছে ব্যাকুল। গাছে গাছে ফুটেছে দেখ কত কদমফুল।
বৃষ্টি খুরশীদ জাহান রুপা টিনের চালে বৃষ্টির টিপটিপ শব্দ, লাগে বড্ড ভালো। চারিদিকে ঠান্ডা বাতাস বইছে এলোমেলো। ঝরছে অঝোর ধারায় বৃষ্টি। মন হয়েছে ব্যাকুল। গাছে গাছে ফুটেছে দেখ কত কদমফুল।
বর্তমান যুগ ~ তবিনুর বর্তমান যুগ হচ্ছে চলার। মানুষের জীবনে নেই শান্তি, নেই স্বস্তি। মনে হয় তো অনেক উগ্র আকাঙ্ক্ষা, হয় তো বাসনা অনেক কিছু পাওয়ার,কিন্তু যে ছোটো সেই কাঙ্ক্ষিত সোনার হরিণ পাওয়ার জন্য, সে জানে না। জানে না সেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর সঠিক পথ কোনটি। তার একমাত্র উদ্দেশ্য অন্যকে ছাড়িয়ে অন্যকে ছাড়া সম্মুখপানে এগিয়ে
আমি কবি নই! শামীম বি’ন রফিক আমি তো কবি নই—আমি ছন্দ প্রেমিক, শব্দে-শব্দ জুড়ে—ছন্দ গড়ি অনামিক! আমি কবি নই কবিগুরু! লিখিনি কোন কবিতা এখনো, করেছি কেবল শুরু! আমি কবি নই,নই স্রষ্টা কবিতার; দিবস-রজনী যে ফুল ফোঁটে, মন কাননের গহীন অরণ্যে_ তাই দিয়ে শুধু সাজাই ডালা,মালা গাঁথবার! শিকল ছিঁড়ে সীমার দেয়াল ডিঙিয়ে; পদ্যময় রাজ্যে হওয়ার অংশীদার!
গল্প টা বন্ধুত্বের মাহী সুলতানা রুমা ছোট্ট বেলায় আমি খুব একা ছিলাম ছোট্ট বেলা কেউ আমার সাথে মিশলেও আমি দুরত্ব বাজায় রাখতাম। অজনা কোনো কষ্ট আমাকে ৫ বছর বয়সেই শেষ করে দিতো । মা বাবার থেকে দূরে ছিলাম এক বছর ।নানুর বাডিতেই ছিলাম । তবে অনেক একা ছিলাম । কথা বলতাম না তাই কেউ আমাকে
বোনের কাছে চিঠি প্রিয় বোন সোনালী, আসসালামু আলাইকুম। পত্রের শুরুতে হাজারো গোলাপের শুভেচ্ছা নিস। কেমন আছিস? ছোট্ট সোনালী, সোনামণি আপুটা। আশা করি ভালোই আছিস। তোকে অনেক মিস করি। সেদিন শুনলাম বুধবার থেকে তোর স্কুলে পরীক্ষা শুরু হবে। তুই মন দিয়ে পড়াশোনা করিস। ভালোভাবে পরীক্ষা দিস। ভালো একটা রেজাল্ট করে মা-বাবার মুখ উজ্জ্বল কর।তোর জন্য অনেক
পরী ও তৃপ্তি মুরগির বন্ধুত্ব খুরশীদ জাহান রুপা ছোট মেয়েটি দেখতে মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর। এককথায় যেন পরীর বাচ্চা । তাই তার বাবা- মা আদর করে তার নাম পরী রেখে দিল। আস্তে আস্তে পরী বড় হতে লাগল। পরীর বয়স যখন ৭ বছর তখন একদিন পরীর হঠাৎ পরীর ভীষণ জ্বর আসলো। পরীর খাওয়া দাওয়া বন্ধ হয়ে গেল।
রামাদান অনুভূতি শুচি রহমান (শাফি) রমাদান, রহমত বরকতের মাস।তাকওয়া অর্জনের মাস।পুরো মাস জুড়ে বাতাসে এক অন্যরকম সুঘ্রাণ।এ যেন মুমিনদের হৃদয়ে প্রচন্ড উত্তাপ শেষে এক পশলা বৃষ্টি। শীতল বাতাস হৃদয়ে প্রশান্তির পরশ বুলিয়ে দেয়।মৃদুমন্দ বাতাসে প্রকৃতিও দোল খায়।মহানবী (সা.) রমাদানকে এরকম মৃদুমন্দ বাতাসের সাথে তুলনা করেছেন যে বাতাস আমাদের অন্তরের সমস্ত বিষণ্ণতা, মলিনতা দূর করে দেয়।আমার
আদরের বাবা আমার আহমাদুল্লাহ আশরাফ চল দোস্ত! একটু কবরস্থানের দিকে যাই।এই পড়ন্ত বিকেলে বাবাকে খুব মনে পড়ছে।বাবার স্মৃতিগুলো একে একে ভেসে ওঠছে চোখের সামনে। একবার শাসন আরেকবার জীবনের আদর দিয়ে বাবা আমায় খুশি করতেন।কোথাও গেলে আমায় আঙ্গুল ধরে নিয়ে যেতেন।মজা কিনে দিতেন।বাসায় এসে আমরা দু’ভাইবোন পাড়া পাড়ি করে খেতাম। সেই দিনগুলো আজ হারিয়ে গেছে। হারিয়ে
আদরের বাবা আমার | ১ম পর্ব | লেখক আহমাদুল্লাহ আশরাফ Read More »
সাহিত্যচর্চা নিয়ে কিছু কথা আহমাদুল্লাহ আশরাফ সাহিত্যচর্চার সূচনা হয়েছে ভাষার সূচনা থেকেই। অভিজাত মানুষগুলো দিকে দিকে রচনা করেছেন ভাষার বৈচিত্রতা। বিভিন্ন নিয়মকানুন আবিষ্কার করে ভাষাকে করেছেন শ্রুতিমধুর রুচিসম্মত। কথার ঢংয়ে এনেছেন নানান পরিবর্তন। লিখনির রূপ দিয়েছেন বিভিন্ন আঙ্গিকে। ফলে—সেই রীতি ও বাচনভঙ্গি চলে আসছে যুগ যুগ ধরে।কখনো কেউ ভাষাকে প্রকাশ করেছেন ছন্দবদ্ধাকারে।কেউ আবার গল্পাকারে।কেউ
প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার আহমাদুল্লাহ আশরাফ গোটা পৃথিবী চলে এখন প্রযুক্তির উপর। আসা-যাওয়া, কাজ-কর্ম, পড়াশোনা সবই ছুটছে প্রযুক্তি নির্ভর। ফলে, মানুষ ও মনন সবকিছুতেই ঘটছে পরিবর্তন। মন ও মানসিকতা, চিন্তা ও চেতনা সবই কল্পিত হচ্ছে প্রযুক্তিকে সামনে রেখে।প্রযুক্তি যতো আপডেট হচ্ছে, চাল-চলন, উঠাবসাতেও দেখা যায় ততোই ভিন্নতা।তাই; প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার করলে সহজেই যেমন সফল হওয়া