কবি নয় আমি আয়েশা সিদ্দিকা কবি নয় আমি, তবু্ও কবিতা লিখি। নিজের দেখা জিনিস গুলোকে, কবিতায় প্রকাশ করি। নিজের ভালোলাগা গুলোকে, কবিতায় প্রাধান্য দিয়ে থাকি। নিজের চোখের লাল চশমাটা, কবিতায় পরিয়ে রাখি। সত্যি কবি নয় আমি, তবুও কবিতা লিখি। বাবার ভালোবাসা গুলোকে, কবিতায় তুলে ধরি। মায়ের চিন্তা গুলোকে, কবিতায় বুঝতে পারি। বোনদের হাজার অভিযোগ গুলোকে,

মর্মে মর্মে যখন ব্যাথা আসে। গোধূলি যখন তার লগ্ন চুকিয়ে দেয়।সন্ধ্যা যখন অন্ধকারে আচ্ছন্ন প্রায়……. ঠিক তখন।   কাল রাত জান্নাত স্মৃতি সে এক অদ্ভুত রাত্র। হঠাৎ থমকে গেলো সব মাত্র। আশে পাশে নেই কোলাহল,নেই কোন গুঞ্জন,কলরব নিশীথ যেন অদ্ভুদ মায়া জাল। হঠাৎ জানালার পাশে চোখ মেলিলো আগন্তুক, “শুধালো মোরে ” আমায় কি করিতে পারো

স্বপ্ন মারুফা ইসলাম সূর্মী স্বপ্ন নামের রঙিন ক্যানভাসে যখন চোখ বুলিয়ে যাই, হাজারো স্বপ্নের ভীড়ে আমি জীবনটাকে সাজাই।। জীবন লক্ষ্যের পিছনে ছুটে আসে যখন ক্লান্তি স্বপ্ন পায়রা উড়াল দেয় তখন আসে মনে প্রশান্তি।। জীবন নামের মরীচিকার পেছনে ছুটে চলেছি রোজ, যাচ্ছে দিন কমছে হায়াত রাখছি না তার খোঁজ।। দিন শেষে রাত্রি নামে ঘনীয়ে কালো আঁধার,

রহস্যময় স্রষ্টা কবির হোসাইন চাঁদের মত দেহখানি কোন খালিকের গড়া সৃষ্টি দেখে স্রষ্টারে চিনি লিখি হাজার ছড়া, দুইশ ছয়টা হাড় দেহতে জোড়া থরে বিথরে তারি ভেতর রূহ দিয়েছে স্রষ্টা কেমন করে। এক নিঃশ্বাস নাই ভরসা তবুও যিনি বাঁচান তার’ই হাতে এই দেহমন তার’ই হাতে প্রাণ, যিনি চালান নিখিল বিশ্ব তিনি চালায় ধরা যার ইশারায় খুঁটিবিহীন

বিহগ যেওনা দূরে আমিনুল ইসলাম এই যে পাখি তোমায় বলছি কোথায় যাচ্ছো উড়ে, ঐ যে দেখ? লাল,নীল বাতি যাচ্ছি শহরে। শোনো পাখি ঐ শহরে যেওনা তুমি উড়ে! গ্রামের মতো পাবে না স্বাধীনতা কারেন্ট ধরে যাবে মরে। গ্রামে তুমি যেখানে সেখানে ঘুরে বেড়াতে পারো, শহর তোমার বিপজ্জনক নিজে নিজেকেই মারো। নাই যে তেমন গাছপালা ও শুধুই

রেদোয়ান- রাদ্য’র টাইম ট্রাভেল  মোস্তফা আমির ফয়সাল   প্রচুর বই পড়তে পছন্দ করে রেদোয়ান। সকাল-বিকাল,রাত-বিরাতে উঠতে বসতে বই পড়ে সে। সায়েন্স ফিকশান তার ভীষণ প্রিয়। ৯ই জুন,সালটা ২০৯৯। জগতের হাওয়া- বাতাস যেখানে বিষাক্ত থেকে বিষাক্ততর হয়ে উঠছে, শ্বাস- প্রশ্বাস নেওয়া ভারী দুঃসহ। সেখানে একটা ছেলে তার কল্পনাকে যেন নিজ হাতে সাজিয়ে তৈরি করে ফেলেছে বিস্ময়কর

ভালোবাসি ম‍্যাম বেলাল হোসাইন বিদ‍্যুৎ   শিক্ষক শব্দের অর্থ গুরু।অর্থাৎ যিনি আমাদের শিক্ষা প্রদান করেন। বাবা – মায়ের পরে যার ভূমিকা অপরিসীম। শি- শিষ্টাচার, ক্ষ – ক্ষমাশীল, ক- কর্তব‍্য পরায়ন।এই তিনটি গুনের সমন্ধয়ে হয় একজন আদর্শবান শিক্ষক। শিক্ষা জীবনের শুরু থেকে, সেই প্রাথমিক থেকে শুরু করে অর্নাস পর্যন্ত অনেক শিক্ষকের ছাত্র হতে পেরেছি। অর্নাস লাইফে

বিবেককে জাগিয়ে তুলো আফরোজা আফরিন   রাত পোহালে দিনের আলো সূর্য ডুবলে আঁধার, এমনই জীবন ক্ষণস্থায়ী কেউ থাকবেনা চিরকাল। এটা আমার, ওটাও আমার বলে করে যাচ্ছো নিজের নামে সব বহাল, জোর করে হলেও খাটাচ্ছো অন্যের সম্পদের ওপর অধিকার। কেন যাচ্ছো ভুলে বারবার, কাপন বিনে আর তো কিছুই সাথে যাবেনা তোমার। বাইরের রং যেমন তেমন ভেতরে

  দুদিনের পরিচয়, তাই তো হয়নি জানা সবকিছু, তবে বুঝেছি অনেক কিছু। ঝগড়া দিয়ে হয়েছিল শুরু, তারপরে পরিচয়, হা একটু অন্যরকম। অপ্রত্যাশিত ভাবে ভালোলাগা, কথা বলা শুরু। অল্প অল্প করে বুঝেছি, জেনেছি এতো কিছু। সত্যি গুলো অনুভব করেছি, আর মিথ্যা গুলো বুঝতে পেরেছি। তবে হয়তোবা রাখবো না, একসময় যোগাযোগ, কিন্তু মনে রাখবো সবসময়। হা একটু