ভক্তের তরে প্রণয়ের চিঠি কলমে রাইমানুর ইমা। হে কদম পুষ্প, কবির প্রণয়ের সিন্ধুক তোমাকে নিবেদন করছে। সেদিন প্রবল ব্যস্তময় শহরের সকল চঞ্চলতাকে পরাজিত করে অষ্টরাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে কবি প্রাণ তোমায় বিনীত অনুরোধ জ্ঞাপন করেছিল, তোমার মাঝে বিভোল করতে। চেঁচিয়ে আর্তনাদ করেছিল কবি প্রেমে নিজেকে নাভুলাতে। তুমি কবি প্রাণের সেই আকুতিকে স্বাগত জানিয়ে দিয়েছো যথার্থ সম্মাননা। […]

কৃতজ্ঞতা মুহম্মদ এহেদী হাসান যে আমারে করলো সৃজন এত সুন্দর করে লক্ষ-কোটি প্রসংশা আজ মহান প্রভুর তরে। যে মানুষদ্বয় এই ধরাতে মিলেছিলো বলে আজকের আমি জন্মেছিলাম চলি সকল দলে। সেই মানুষদের কৃতজ্ঞতা জানাই সদা আমি কারণ আমার বাবা আর মা সবার চেয়ে দামি যে নারীটা গর্ভে তাহার রেখেছিলো মোরে মায়ের তরে সালাম জানাই আমি অনেক

আগন্তুক বিহঙ্গ রাইমানুর ইমা উৎসর্গঃ ইতু  লাল হলুদ কৃষ্ণচূড়ার মেলায়, এক আগন্তুক বিহঙ্গ কড়া নেড়েছে মম বিষণ্ন চিত্তে এই অবেলায়। এই বিহঙ্গ গুমড়ো বারিবাহের বিষণ্ন দুপুরে এনে দিয়েছে ঝিলিমিলি রোদের সোনালী ঢেউ অনুভবে পেয়েছি যেন অন্তর আত্মার কেউ। নিস্তব্ধ নির্জন হাহাকার বিকেলে এই বিহঙ্গ মম সনে হৃদের আলোড়নে রোমাঞ্চের খেলা খেলে ; অন্তর্হিত আমি আনমনে

অন্যরকম তুমি জান্নাতুল ফেরদৌস তারিন ৬ষ্ঠ পর্ব তুবা:কিন্তু এর চেয়ে বড় সমস্যা আরেকটা,,এটা আমাকে আরো বেশি ভাবাচ্ছে,,, তৃণা:কী রে দোস্ত তুবা:দেখ আমি তো জেনারেল এ পড়াশুনা করি,,ওনারাও তায় জানে,,এর আগে আমি পর্দার জন্য অনেক বিয়ে ভেঙ্গেছি,কিন্তু ওনারা যদি আমাকে পর্দা করতে না দেয়,,,?!আর আমি ভাবছি আমি মাদ্রাসায়,হাফেজী পড়েছে এমন কাউকে বিয়ে করবো,কারন ইসলাম সম্পর্কে আমি

অন্যরকম তুমি জান্নাতুল ফেরদৌস তারিন পর্বঃ ৫ম শুক্রবার তুবাকে দেখতে আসার জন্য তাসনুবা’রা সবাই তৈরি হচ্ছে,,,আহির কিন্তু একদম রাজি নেই এই বিয়েতে,,,কেননা ও এর মধ্যে অন্যকাউকে ভালোবেসে পেলছে তাই সে না চায়তেও যেতে হচ্ছে,,,   . এদিকে তুবাকে দেখতে আসবে তাই সাজিদা বেগম আর তোয়া মিলে নাস্তা তৈরি করছে,,, তুবা তৃণাকে সব বিষয় ফোন করে

খেয়া বালিকা বখতিয়ার উদ্দিন   সুজন মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। কলেজ গ্রীষ্মের ছুটি দিয়েছে। ছুটি কাটাতে সুজন শহর থেকে সোজা চলে আসে গ্রামের মামা বাড়িতে। গ্রামে আসতে পথে কত যে বিড়ম্বনা, মহাসড়ক ছেড়ে উপ-সড়কে, তারপর গ্রামের কাঁচা রাস্তা পাড়ি দিয়ে আবার সামনে পড়ে খেয়া ঘাট। সুজন খেয়া ঘাটে এসে দেখে, নৌকা এই পাড়ে নেই।নদীর

কুদৃষ্টি চন্দনা রাণী     আকাশে জমেছে মেঘ নামবে বুঝি বৃষ্টি আষাঢ় শ্রাবণেও নাইরে জল একি অনাসৃষ্টি। চৈত্রের মতো প্রচন্ড রোদে ফেটে গেছে ফসলের মাঠ বর্ষার প্লাবনে আগে ভরে যেত মাঠঘাট। বর্ষাকে মনে হয়না বর্ষা মনে হয় গ্রীষ্মকাল প্রচন্ড রোদ আর গরমে কষ্টে কাটে দিনকাল। যেথায় থাকতো মাঠ ঘাট ভরা সেথায় নেইকো পানি একি বিধাতার

অনুরাগে তুমি মারুফা পারভীন   দেখ না ওহে, কাজল মায়াবিনী আঁখি, খোল না ওই চোখ জোড়া পাপড়ি। রুপ লাবণ্যে ভরা তৃণ ভূমি সবুজ-শ্যামলের বনাদী রাণী, তরুছায়া মসী মাখা গ্রাম খানি সে যে আমার জননী জন্মভূমি। স্নিগ্ধ আঁখি তুলি চাহি স্মৃতি কাতর ভুলিতে নাহি পারি, পড়ে মনে হই না তখন বিরাগী তার প্রতি সর্বদা আমি অনুরাগী।

এই শ্রাবণে বি এস সাইফুর রহমান গল্পটা শুরু হোক মধু ঝরা শ্রাবণে যেমন করে কভু প্রেমে পড়ি দুজনে। প্রেমের কবিতা খানি বৃষ্টিতে ভিজে যাক ভালবাসার দুটি মন একাকার হয়ে থাক। গোধূলি লগ্নে জাগোক নন্দিত দৃষ্টি দেখা ফিরে আসুক প্রেয়সী যদি হয় একা । শ্রাবণের মেঘ গুলো জমা হোক আকাশে প্রিয়তমার চুল গুলো উড়ে যাক বাতাসে।

মিথ্যাবাদী আয়েশা সিদ্দিকা   মিথ্যাবাদীর মিথ্যা গুলো কেমন কেমন, একটু একটু অন্য রকম। বুঝতে পারি প্রতিদিন, বলি না কিন্তু সবসময়। মিথ্যাবাদীর মিথ্যা গুলো কেমন কেমন, ভাবতে তাকে সারাক্ষণ। জানে না তার মিথ্যা গুলো বুঝতে পারে, তার কথায় সব আপনজন। মিথ্যাবাদীর মিথ্যা গুলো কেমন কেমন, বোকা বানাতে চেষ্টা করে সারাক্ষণ। বুঝে না সব বুঝতে পারি, শুনতে