কবিতা

প্রকৃতি প্রেমী কলমে ফারিয়া আমার যখন খুব করে মন খারাপ হয়, খুব একলা লাগে,তখন আমি নিজেকে খুঁজে পেতে প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাই। আমি ফুল ভালোবাসি,ভালোবাসি প্রকৃতিকে। এই বিষাদময় পৃথিবীতে বিষাক্ত বহুরূপী মানুষের থেকে নিজেকে রক্ষা করতে প্রকৃতি প্রেমী হওয়া অত্যন্ত জরুরি। প্রকৃতি কষ্ট দেয় না! প্রকৃতি দেয় শান্তি ও নিরবতা। আর আমি বরাবরই শান্তি প্রিয় […]

নির্ভিক বীরাঙ্গনা কথা ও কলমে ফারিয়া  আমি নারী! আমি অদম্য শক্তি। আমি হার না মানা এক বীর তরুণী। আমি যুদ্ধ করে চলি প্রতিনিয়ত! কখনো নিজের সঙ্গে, কখনো সমাজের সঙ্গে। এই নিষ্ঠুর বর্বর সমাজে বাঁচতে হলে আমাকে যে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করতে হবে। কারণ! আমি যে এক হার না মানা বীরাঙ্গনা তরুণী। আমি হাসি,আমি হাসাই। কিন্তু আমি

বর্তমানের মূল্য শারমিন আক্তার অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জীবন তুমি গড়, ভবিষ্যতের চিন্তায় যেন ,’বর্তমান’ না ছাড়! ‘বর্তমানই’ হবে অতীত,হবে ভবিষ্যৎ। সময়ের সৎ ব্যবহারে ,পাবে সঠিক পথ। সময় গেলে হয় না যে কাজ!সময়ই শুধু পুঁজি, সময় থাকতে তালাশ কর হালাল পথের রুজি। এই জীবনে যদি তুমি সফল হতে চাও, সবটুকু শ্রম ‘বর্তমানে ‘ শুধু তুমি

কবিতা আমি যে হারিয়ে যাই, তা কি তোমার ভেতরেই নয়? – মাহজাবীন তাসনীম রুহী আমি যে হারিয়ে যাই, তা কি তোমার ভেতরেই নয়? চোখ বন্ধ করলে দেখি, আমার নিঃশ্বাস তোমার নাম উচ্চারণ করছে নিরবেই। তুমি না থাকলেও, তোমার ছায়া রয়ে যায় আমার আঙুলে, যেন প্রতিটি ছোঁয়ায় তুমি নরম আলো হয়ে বেঁচে থাকো ত্বকের গভীরে। আমি

অদৃশ্য তরীর গন্তব্য মাহজাবীন তাসনীম রুহী সেদিন হেমন্তের বিকেল। রোদে হালকা কুয়াশার আস্তরণ, বাতাসে ধুলোর গন্ধ। তুমি ফিরে এসেছিলে শহরে—সেই শহরে, যেখান থেকে আমি বহুদিন আগে হারিয়ে গিয়েছিলাম। পুরোনো রাস্তা, পরিচিত চায়ের দোকান, আর সেই পরিত্যক্ত ঘরটা—যার দেয়ালে একসময় আমাদের নাম লেখা ছিল চক দিয়ে। তুমি দরজায় দাঁড়িয়ে ছিলে, চুপচাপ। ঘরের ভেতর এখন শুধু ধুলা,

ব্যবহারে পরিচয় শারমিন আক্তার ব্যবহারে হয়ে থাকে বংশের পরিচয় , এ কথাটা জ্ঞানী,গুনী,গুরু জনে কয়। লেবাসে নয় ব্যবহারে আসল পরিচয়, মুখের ভাষায় ফুটে উঠে অন্তরের আবয়। বড় মুখে,বড় ধাঁচে, রাখতে কূলের মান। করতে হবে সব সময়ে সবাইকে সম্মান। জন্ম তোমার যেথায় যে হোক, কর্ম হলে ভালো; কেটে যাবে সব হতাশা ,আঁধার নিকষ কালো। জীবন হলো

বাবা আমার  ফারিয়া ইসলাম  আমার বাবা হিরোর চেয়ে সবচেয়ে বড় হিরো আমার বাবার সাথে তুল্য হয়নি কবু কারো। আমার বাবা হিরা মানিক পৃথিবীর চেয়েও দামি আমার বাবার সাথে তুল্য কাউকে দিব না আমি। বাবা আমার ভালোবাসার নক্ষত্রের ওই তারা বাবার কাছে পাই যে আমি ভালোবাসার আত্মহারা।  বাবা তুমি পৃথিবীতে শান্তির শীতল ছায়া তোমার কথা ভাবলেই

ভয় করি না রাসুলের দোষমন নাজমিন জান্নাত মারজান মুসলিম ঘরের সন্তান আমি, ইসলাম আমার ধর্ম। বুকে আছে হিম্মত আমার ভয় করি না মুশরিক মুরতাদ। আমার ধর্মের পিচনে লাগবে যে যুদ্ধ করবো আমি তাদের সাথে, প্রয়োজনে রক্ত দিবো, বাতিল দের কে করবো পরাজয়। পৃথিবীর বুকে কারো নেই শক্তি, রেহাই পাবে আমার ধর্মকে কঠুক্তি করে। আমরা হলাম

আলোর পথিক শারমিন আক্তার শিক্ষকতা মহান পেশা সবাই জানে ভাই, স্বল্প আয়ের শিক্ষকের আজ কোনই যে দাম নাই, সকল পেশার কারিগর তাই, কারিগরের দাম পায়, শূন্য হাতে মাস যে তাহার বেজায় কাটা দায়! পাহাড় সমান অভাব তাহার শুধুই লেগে থাকে, নিজের স্বপ্ন বলী দিয়ে অন্যের স্বপ্ন আঁকে! আলোর পথের পথিক হয়ে সদাই ছড়ায় জ্ঞান, সবার

অনুসন্ধান মদিনা তাবাসসুম শুনশান তিমির, হেরার গুহায় মগ্ন নবি বুকের ভেতর ভাবনা চোখে হাজার ছবি। ভাবনা গোটা জাতি নিয়ে হচ্ছে কী সব? উপাসনা চলছে যাদের ওরাই কি রব? লাত মানাতের কাছেই কি সব চাইতে হবে এই জীবনের পরেও কি আর জীবন রবে? ওই যে চন্দ্র, দূর আকাশে রাত্রি এলে জোছনা ঢালে রাত ফুরালে যায় চলে