স্মৃতির পাতা উম্মি হুরায়েরা বিলু স্মৃতির পাতায় নতুন স্মৃতি জমা যে হয় রোজ, দুঃখ হলেই স্মৃতির পাতায় করি সুখের খোঁজ। কই হারালো সোনালি অতীত আজকে শুধুই স্মৃতি, ভাবছি বসে কবে হবে আমার দুখের ইতি। স্মৃতি গুলো পোড়ায় যেমন তেমনই দেয় সুখ, রঙিন স্মৃতি পড়লে মনে দূর হয়ে যায় দুখ।
আমি বাংলাদেশ উম্মি হুরায়েরা বিল আমি বাংলাদেশ— আমি শত বোনের হারিয়ে যাওয়া মান, আমি বাংলাদেশ— আমি শত ভাইয়ের ঝরে যাওয়া তাজা প্রাণ। আমি বাংলাদেশ— আমি বীর আবু সাঈদের রক্তে লাল, আমি বাংলাদেশ— আমার বুকে বয়ে চলেছে শত মায়ের অশ্রু খাল। আমি বাংলাদেশ— আমি মুগ্ধের সেই পানি লাগবে পানি, আমি বাংলাদেশ— আমি রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা ফিরিয়ে
শিক্ষক রূপে দানব উম্মি হুরায়েরা বিলু শিক্ষক তুমি সবার সেরা মর্যাদাবান মানব, শিক্ষক রূপে এই সমাজে রয়েছে অনেক দানব। শিক্ষক রূপে দানবরা কত করেছে অত্যাচার, নিপীড়িত সেই ছাত্র সমাজ চাচ্ছে তার বিচার। শিক্ষক নয় চাচ্ছি মোরা দানবের পদত্যাগ, শিক্ষক রূপে মহান মানব করিও না আজ রাগ। শিক্ষক যারা করি তাদের শ্রদ্ধা ও সম্মান, যুগ যুগ
বাড়াও তোমার হাত উম্মি হুরায়েরা বিলু আজকে সকল মানব জাতি জাগাও মানবতা, সাহায্যের হাত বাড়িয়ে ঘুচাও তাদের ব্যথা। বানের জলে ভাসছে তারা হারিয়েছে সব, তাদের তুমি রক্ষা করো ওগো আমার রব। বিত্তবানরা এগিয়ে আসো বাড়াও দানের হাত, অনাহারির মুখে আজকে তুলে দেও গো ভাত। বৃদ্ধ শিশু যবুক নারী সবাই ভাসছে জলে, মায়ের কোল খালি করে
বন্ধু রূপী শত্রু উম্মি হুরায়েরা বিলু বন্ধু রাষ্ট্র কেমন তোরা খুলে দিলি বাঁধ, পানি দিয়ে গড়লি তোরা মানুষ মারার ফাঁদ। তোর দেশের পানিতে আজ আমার দেশটা ভাসে, তাই দেখিয়া বন্ধু রূপী শত্রুরা আজ হাসে। ভাই মরেছে মাটি দেওয়ার জায়গাটুক ও নাই, তলিয়ে গেছে ঘর বাড়ি সব কোথায় পাবে ঠাঁই। গরু ছাগল হাঁস মুরগী তা ও
শত্রু তুমি উম্মি হুরায়েরা বিলু ভারত তুমি করলে কেন এমন নিঠুর ছল? হঠাৎ করে কেন তুমি ছেড়ে দিলে জল? বন্ধু সেজে বারে বারে পিঠে মারো ছুরি, এবার আসো সবাই মিলে বাঁধ তৈরি করি। দেখতে তুমি শুধুই মানুষ আসলে তো পশু, বন্যার জল ভাসছে দেখো কত শত শিশু। মরছে মানুষ ডুবছে ঘর খাচ্ছি হাবুডুবু, দিল্লি গিয়ে
সাবজেক্ট ম্যাপিং উম্মি হুরায়েরা বিলু পরিক্ষা নিয়ে চিন্তা ভিষণ থরথররিয়ে কাপি, সারা দেশে বন্যা হলো পানি কতটুকু মাপি। দাবি সবাই করলো বসে পরিক্ষাটা দেও পিছিয়ে, শুনলো না তো কোনো কথা বন্যায় নিক দেশ ভাসিয়ে। ঝড় বৃষ্টি মাথায় নিয়ে পরিক্ষা হলো শুরু, মেঘলা আকাশ দেখলে পরে বুক করে দুরুদুরু। হঠাৎ করে কোটা নিয়ে শুরু হলো আন্দোলন,
কুরআনের পাখি উম্মি হুরায়েরা বিলু চলে গেলে ভুবন ছেড়ে রেখে গেলা স্মৃতি, তোমার স্মৃতি আজও হয়নি কো ইতি। কুরআনের পাখি ছিলে ছিলে তুমি বীর, জালিমের কাছে তুমি নত করোনি শির। জালিমেরা করে দিলো তোমাকে লাশ, সেই জালিমেরা আজ হয়ে গেছে নাশ। রাজাকার তুমি তো ছিলে না কখনো, স্মরণ করে জাতি তোমাকে এখনো।
ডিজিটাল পর্দা উম্মি হুরায়েরা বিলু পর্দা করে বোন তুমি দেও ফেইসবুকেতে পিক্, এই পর্দাকে জানাই আমি শত কোটি ধিক্। এসব পর্দা ছেড়ে তুমি আসল পর্দা করো, লোক দেখানো ইসলাম ছেড়ে আসল ইসলাম ধরো। প্রোফাইলে যায় না ঢোকা পিকের ছড়াছড়ি, দু’বান্ধবী তুলছো সেলফি করে জড়াজড়ি। কুরআন হাদিস ক্যাপশনেতে নিচে তোমার পিক্, এসব দেখলে ইচ্ছে করে মারতে
দাদি উম্মি হুরায়েরা বিলু দাদি আমার ভিষণ ভালো করছে অনেক পাপ, বিদায় হলো নিয়ে তিনি জনতার অভিশাপ। চোখে অশ্রু মুখে হাসি এটাই দাদির ছল, অভিনয়ে দাদির সম কে আছে আর বল? দাদি আমার মানুষ মেরে ভিষণ তৃপ্তি পায়, মিছে মিছি কান্না করে স্বজন হারানো মায়ায়। দাদি কিন্তু অনেক ভালো একটু বেশি জেদি, তাই আজকে ছাড়তে