উম্মি হুরায়েরা বিলু

 ওরে দামাল ছেলে  উম্মি হুরায়েরা বিলু জেগে ওঠো বাঙালি ফের আবার, অধিকার আদায়ে আজ রাজাকার। কেড়ে নিলো ওরা মায়ে বস্ত্র বোনের মান, কেড়ে নিলো ওরা আমার ভাইয়ের প্রাণ। রক্ত নদী বইয়ে দিলো ঝরে গেলো কত তাজা প্রাণ, জাগতে হবে আজ তোমাদের রাখতে স্বাধীনতার মান। ছেলের সামনে মায়ের ধর্ষণ বোনের সামনে ভাই, চাই নি আমরা এমন […]

বইয়ের পাতা উম্মি হুরায়েরা বিলু একটা সময় বইয়ের পাতায় ছিল লেখা পড়া, খোকা খুকির স্বপ্ন ছিল আদর্শ দেশ গড়া। বইয়ের পাতার জ্ঞানের আলো আজ গিয়েছে নিভে, সমাজটা আজ কলুষিত দায় ভার কে নিবে। খোকা খুকি বইয়ের পাতায় পাচ্ছে না আর জ্ঞান, এমন পড়া লেখা দেখে হচ্ছি যে অজ্ঞান। বইয়ের পাতায় জ্ঞানের আলো জ্বলুক ফের আবার,

বয়কট ইজরাইল উম্মি হুরায়েরা বিলু কোকা কোলা খাচ্ছো না ভাই খাচ্ছো ভাইয়ের রক্ত, ভাইয়ের রক্তের বদলা নিতে হতেই হবে শক্ত। তুমি আমি খাচ্ছি কোক আছি ভিষণ সুখে। ভাইয়ের রক্ত হচ্ছে জমা ফিলিস্তিনের বুকে, ভাবছি না আজ তাদের কথা করছি না বয়কট, দিন ফুরালে ঐ জালেম ই মারবে তোমায় শট। বন্ধ করি ইজরায়েলের আছে যত পন্য,

সত্য উম্মি হুরায়েরা বিলু সত্য কথা বলবে সদা সত্য নিয়ে চলো, সত্য কথা বললে পরে লোকে বলবে ভালো। সত্য হলো মুক্তি দেয় দেখায় আলোর পথ, সত্য নিয়ে চললে পরে থামবে না কো রথ। সত্য বলার মহান বাণী আল কুরআনে পাই, সত্য দিয়ে আমরা সবাই জীবন গড়তে চাই। সত্য হলো আলোর মতো দূর করে সব অন্ধকার,

ফুলের সুভাস উম্মি হুরায়েরা বিলু জানালাটা খুলে বসে আছি দমকা হাওয়া বার বার ছুঁয়ে দিয়ে যায়, ঐ আরসের পানে তাকিয়ে কষ্ট গুলো ভাসিয়ে দেই, দীর্ঘশ্বাসের ভেলায়। না বলা হাজারো কথা চোখের তারায় আছে জমা, বার বার হৃদয় থেকে একটি সুর বেজে ওঠে হে আরসের মালিক, করে দিও ক্ষমা। তুমি তো অন্তর্যামী প্রভু জানো এই অধমের

আমার মা উম্মি হুরায়েরা বিলু মা যে আমার গুনে ভরা সকল কাজের কাজী, পৃথিবীর আলো দেখাতে আমায় জীবন রেখেছে বাজি। মায়ের মতো এতো আদর কেউ তো করে না, মায়ের মতো এমন আপন কেউ তো হবে না। মায়ের মতো আপন কেহ হয় না যে আর এ ধরায়, অতুলনীয় মা যে আমার মায়া মমতা ভালোবাসায়। মায়ের মতো

নজরুল তুমি উম্মি হুরায়েরা বিলু   নজরুল তুমি বাঙালিদের অন্যতম কবি, কলম দিয়ে এঁকেছো তুমি মানবতার ছবি। তুমি বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী গাও সাম্যের গান, প্রতিবাদী এক সত্তা তুমি বাঙালিদের প্রাণ, সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই, প্রতিবাদের তিব্র ধ্বনি তোমার লেখায় পাই। ভাবতে তুমি সারাজীবন দ্বীন দুঃখীদের কথা, তাদের তরে কাজ করেছো ঘুচাতে তাদের

প্রিয়তমা উম্মি হুরায়েরা বিলু ভালোবাসো বলে দিও ও প্রিয়তমা, ভুল যদি করি আমি করে দিও ক্ষমা। বলবো তোমায় আমি কথা আছে জমা, ভালোবাসো বলে দিও ও প্রিয়তমা। নয়নে নয়নে তুমি রেখো আমাকে, ভালোবাসি শুধু আমি শুধু তোমাকে। হারাবে না কখনো এই ভালোবাসা, রবের প্রতি আমার আছে ভরসা। ভুলে কখনো তুমি যেও না আমায়, জড়িয়ে আছি

হুমু পাখি উম্মি হুরায়েরা বিলু তোমায় নিয়ে ছিল কত এই বুকে আশা, ভালোবেসে বেঁধে ছিলে এই বুকে বাসা। চলে গেলে নিঃস্ব করে রেখে গেলে স্মৃতি, সকল ভালোবাসার করে দিলে ইতি। জানি না কেমন আছো ঐ ছোট্ট ঘরে, চলে গেলে আপনকে পর করে। কত শত স্মৃতি প্রিয় কত শত কথা, চলে গেলে প্রিয় তুমি দিয়ে বুকে

বর্ষা উম্মি হুরায়েরা বিলু   আকাশে ধূসর মেঘের ভাসছে ভেলা, জানালাটা খুলে আমি বসে আছি একলা। মেঘ ডাকে মেঘ ডাকে আসবে যে বর্ষা, বাদলের ধারা পাত নেই কোনো ভরসা। ঝিরিঝিরি বৃষ্টিতে ভিজছে জমিন, বৃষ্টিতে গাছ পালা হবে যে রঙিন। সকলের ছোটাছুটি ছাতা গেলো কই, জানালাটা দিয়ে আমি তাকিয়ে যে রই। খাল বিল পানিতে করে থই