ময়না পাখির বিয়ে | কবি উম্মি হুরায়েরা বিলু
ময়না পাখির বিয়ে উম্মি হুরায়েরা বিলু লাল টুকটুক শাড়ি পড়ে ময়না পাখির বিয়া ঘর সাজাবে চড়ুই পাখি বউ সাজাবে টিয়া। বাবুই পাখি করছে বারণ করিস না আর কান্না, খুশি মনে খেলো সবাই শালিক পাখির রান্না।
ময়না পাখির বিয়ে উম্মি হুরায়েরা বিলু লাল টুকটুক শাড়ি পড়ে ময়না পাখির বিয়া ঘর সাজাবে চড়ুই পাখি বউ সাজাবে টিয়া। বাবুই পাখি করছে বারণ করিস না আর কান্না, খুশি মনে খেলো সবাই শালিক পাখির রান্না।
যাযাবর উম্মি হুরায়েরা বিলু এই মিছে দুনিয়ায় আছি যাযাবরের বেশে, কবর মাঝে থামবো মোরা গিয়ে অবশেষে। টাকা পয়সা গাড়ি বাড়ি থাকবে পড়ে সব, বন্ধ হবে সেদিন মোদের সকল কলরব। আমল ছাড়া সাথে সেদিন যাবে না তো কিছু, এই দুনিয়ায় ছাড়ছি না তো আমরা পাপের পিছু। হাশর দিনে দয়া করো হে প্রভু দয়াময়, আমল যেন করতে
মিথ্যে সান্ত্বনা উম্মি হুরায়েরা বিলু কষ্ট ভুলে নিত্য বাঁচি মিথ্যে সান্ত্বনায়, জীবনের পথে কষ্ট গুলো সত্যি কি ভোলা যায়! এসবের মাঝে ঠিকই খুঁজি ভালো থাকার কারণ, কষ্ট হলেও এই জীবনে কষ্ট পাওয়া বারণ!
পথশিশু উম্মি হুরায়েরা বিলু দুখের অনল বুকের মাঝে জ্বলছে দিবা রাত, ফুটপাত আজ কাটে জীবন জোটে না মুখে ভাত। কে বাবা মোর মা বা কোথায় জানি না তো কিছু, এই সমাজে বাঁচি মোরা করে মাথা নিচু। এই শহরের মানুষ গুলো ভীষণ স্বার্থপর, মোদের তারা দেয় যে গালি মারে লাথি চড়।
শহীদ গোলাম রাব্বি আলম বা পাভেল (সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং লোকমুখে এ নামে পরিচিত) মতলব দক্ষিণ উপজেলার উপাধি উত্তর ইউনিয়নের দক্ষিণ নওগাঁও গ্রামের বাসিন্দা। তার বাবার নাম মোহাম্মদ বাবুল পাটোয়ারী এবং মায়ের নাম পারভীন বেগম। তিন বোন ও দুইবার মধ্যে রাব্বি (২৩) চতুর্থ । গত ১৯ জুলাই ২০২৪ কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ঢাকার পল্টন এলাকায় মিছিলে
শহীদ পাভেল নলেজ সেন্টার কর্তৃক কুইজ প্রতিযোগিতা ও বই বিতরণ কর্মসূচি Read More »
ভুল মানুষ কানিজ ফাতেমা রুকু অবুঝ মনে প্রশ্ন আমার, কিভাবে কেউ পারে? অনেক কথা,আশা দিয়ে যেতে ছেড়ে চলে। হাতের উপর হাত রেখে কিভাবে কেউ পারে, শত প্রশ্ন, বিস্বাদ আরো সব কিছু সব ছেড়ে। দোষ দেওয়ার বাকি কিছু নেই অজুহাত কত কিছু দোষ হলেও মাথা উচু তার আমার মাথা নিচু। থাকার যদি থাকতোই সে দিতো না
হবু লাশ থেকে লাশ হলাম! ~ মালুফা ইসলাম ভাবছি, এই দীপ্তিময় পৃথিবী ছেড়ে, হুট করেই অন্ধকারে চলে যাবো! যদি নিজেকেই আলোকিত করতে না পারি; গোরের রশ্মি কোথায় পাবো? হঠাৎ উন্নীত হলাম! হবু লাশ থেকে লাশ হলাম! প্রভাতে আবছা আলোয় হেঁটেছি কত, ইশ! যদি এক চিমটি আলো রেখে দিতে পারতাম? যদি হাঁটতে হাঁটতে তাসবিহ পাঠে বিভোর
একলা আমি উম্মি হুরায়েরা বিলু আঁধার রাতের চাঁদটা বুঝি আমার মতোই একা, মেঘলা আকাশ আমার মতোই বিষাদ দিয়ে ঢাকা। আমার জীবন কেমন জানি কুলহীনা এক নদী, জীবন আমার চলছে ভালোই তবে দুঃখো নিরবধি। সুখের তরে দুঃখো আমি খরিদ করি রোজ, দুঃখো নিয়ে আছি কেমন কেউ রাখেনি খোঁজ। একলা আমি আমার মতোই নিরব পথে চলি, একলা
দুখের কথা উম্মি হুরায়েরা বিলু আমি ছিড়ে ফেলেছি ডায়েরির পাতা, ছিড়তে পারিনি আমি মনের খাতা, এ বুকে জমা আছে হাজারো ব্যথা, হয় নেই বলা কভু দুখের কথা।
কাশফুল উম্মি হুরায়েরা বিলু কাশফুল তুমি সুবাসহীন তাও লাগে স্নিগ্ধ, তোমার অপরূপ রূপে আমি হয়েছি মুগ্ধ। শরৎকালে হয় তোমার শুভ আগমন, তোমার বাগিচাতে মোরা করি যে গমন। শরতের নীল আকাশে তুলো মেঘ ভাসে, কাশফুলের মৃদু ছোয়ায় হৃদয়ে শান্তি আসে। দমকা হাওয়ার তালে দুলে ওঠে শির, ইচ্ছে জাগে তোমার পাশে গড়ি ছোট্ট নীড়।