বৃষ্টি নিয়ে ছোট কবিতা
বৃষ্টি খুরশীদ জাহান রুপা টিনের চালে বৃষ্টির টিপটিপ শব্দ, লাগে বড্ড ভালো। চারিদিকে ঠান্ডা বাতাস বইছে এলোমেলো। ঝরছে অঝোর ধারায় বৃষ্টি। মন হয়েছে ব্যাকুল। গাছে গাছে ফুটেছে দেখ কত কদমফুল।
বৃষ্টি খুরশীদ জাহান রুপা টিনের চালে বৃষ্টির টিপটিপ শব্দ, লাগে বড্ড ভালো। চারিদিকে ঠান্ডা বাতাস বইছে এলোমেলো। ঝরছে অঝোর ধারায় বৃষ্টি। মন হয়েছে ব্যাকুল। গাছে গাছে ফুটেছে দেখ কত কদমফুল।
আমি কবি নই! শামীম বি’ন রফিক আমি তো কবি নই—আমি ছন্দ প্রেমিক, শব্দে-শব্দ জুড়ে—ছন্দ গড়ি অনামিক! আমি কবি নই কবিগুরু! লিখিনি কোন কবিতা এখনো, করেছি কেবল শুরু! আমি কবি নই,নই স্রষ্টা কবিতার; দিবস-রজনী যে ফুল ফোঁটে, মন কাননের গহীন অরণ্যে_ তাই দিয়ে শুধু সাজাই ডালা,মালা গাঁথবার! শিকল ছিঁড়ে সীমার দেয়াল ডিঙিয়ে; পদ্যময় রাজ্যে হওয়ার অংশীদার!
লিখবে কোথায়? নুসরাহ বিনতে আলতাফ হালবের ধ্বংসস্তুপ থেকে উড়ে যাওয়া ফিনিক্স পাখিটার অস্তিত্ব কেমন জানি উবে গেছে! কুন্দুজের নিষ্পাপ রক্ত কেন জানি আর কথা বলছে না! গাযার যুদ্ধ বিদ্ধস্ত আসমানে জান্নাতুল ফেরদৌসের সুরভী খেয়া বারবার নেমে আসছে! বাইতুল মাক্বদীসের ফ্লোরে নাবিলা নওফেলের স্নিগ্ধ রক্ত কেমন থমকে আছে! রামাল্লার ধুলি ধুসরিত বাতাসে কেমন নিস্তব্ধ শোকের উপস্থিতি!
বৈরী জীবন নুসরাহ বিনতে আলতাফ মাঝে মধ্যে জীবনের হিসেব মিলাতে পারিনা! সিজদায় ফুঁপিয়ে কান্নার দল রবের কাছে কি যেন আকুতি জানায়। আঘাত গুলো কেমন হুটহাট বেপরোয়া হয়ে ওঠে! ইচ্ছে শক্তিরা একসাথে বিদ্রোহ করে বলে ওঠে “এমন তো হবার কথা ছিলো না” আমি কেমন বিহ্বল হয়ে পড়ি! আশাশুন্য আঁখি তটে লোনা অশ্রু কেমন চিকচিক করে ওঠে!
নীল জলের প্রেমে নুসরাহ বিনতে আলতাফ নীল জলের মালিকানা হবে কি হস্তান্তর!? স্বাধীনতা কি মুখ থুবড়ে পড়বে!? নারিকেল জিঞ্জিরার তটে!? সরল দিলের আলাভোলা দ্বীপবাসী হারাবে কি ভূমি ক্লান্ত বিকেল পাটে!? ওখানে কে দাঁড়িয়ে? ওটা কি তোমার হাতে? রাইফেল? তবে কি জেগে আছে বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা? গর্জে ওঠো হামিদের উত্তরসূরীররা! এদেশ কিছুতেই নিতে দিবে না
বাসন্তী নুসরাহ বিনতে আলতাফ ফাগুন মাঝি নাও বেয়ে যায়! ভৈরব নদীর বাঁকে- কৃষ্ণচূড়ার আগুন রূপে- প্রাণ জেগেছে শঙ্খচিলের ঝাঁকে। বেতস বনে ডাহুকছানা চুপটি বসে আছে! বটের ফলের খেলনা নিয়ে- ঝগড়া হলো বোনের সাথে! এই কিছুক্ষণ আগে- দূরের পড়শি নীল আসমান অবাক চেয়ে ভাবে- জমিন মেয়ের হল কি আজ? সেজেছে কেন এত্ত কারুকাজে! কাশের বনে ঢেউ
প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার আহমাদুল্লাহ আশরাফ গোটা পৃথিবী চলে এখন প্রযুক্তির উপর। আসা-যাওয়া, কাজ-কর্ম, পড়াশোনা সবই ছুটছে প্রযুক্তি নির্ভর। ফলে, মানুষ ও মনন সবকিছুতেই ঘটছে পরিবর্তন। মন ও মানসিকতা, চিন্তা ও চেতনা সবই কল্পিত হচ্ছে প্রযুক্তিকে সামনে রেখে।প্রযুক্তি যতো আপডেট হচ্ছে, চাল-চলন, উঠাবসাতেও দেখা যায় ততোই ভিন্নতা।তাই; প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার করলে সহজেই যেমন সফল হওয়া
যদি হতো কানিজ ফাতেমা রুকু যদি স্বপ্ন গুলো সত্যি হলে, তোমায় সত্যি ছুয়েই দিতাম। তোমার বুকে মাথা রেখে হাজার কথার আসর বসাতাম। স্বপন গুলো সত্যি হলে, হাজার ভীড়ে তোমাকেই খুজে নিতাম। ভালোবাসি বলতে যখন আর থাকতো না কোনো সংকোচ, লজ্জা ভেঙে বলেই দিতাম। হাজার হলেও ভালোবাসি,তোমায় নিয়ে স্বপ্ন দেখি। দক্ষিণ হাওয়ায় ভাসার মত, তোমায় নিয়ে
বিক্রিত দেশ আতিয়া মাহজাবিন স্বাধীনতা সে তো হারিয়ে গেছে পলাশির প্রান্তরে, তবু লোকে গর্বে বুক ফুলিয়ে বলে, তারা নাকি স্বাধীন দেশে বাস করে । কি করে বোঝাই তাদের, কি করে বোঝাই, স্বাধীনতা হারিয়ে গেছে কো, ফেরে নি তো সে আর ! অতঃপর ওরা যতবার বলেছে, পেয়েছি স্বাধীনতা, জেনে রেখো, ওটা স্বাধীনতার মুখোশে লুকোনো পরাধীনতা ।
সর্বনাশা বন্যা সাইদুল ইসলাম সাইদ সর্বনাশা বন্যা আমার করল ভীষণ ক্ষতি বশত ভিটা ডুবে গেছে তার প্রতি নাই রতি। মাঠ ভরা সব ফসল ছিল স্বপ্ন ছিল হাজার বাড়ির পাশে ছিল আমার জন্মদাতার মাজার। সবকিছু আজ পানির নিচে দু-চোখ জলে ভাসে, এমন দৃশ্য দেখব কত কান্না শুধু আসে। দিনে-রাতে তাকিয়ে থাকি কমবে কখন পানি আবার কবে