মায়ার আসল বাস্তবতা
ফাবিহা খানম ছিদ্দিকা
এ শহরের মানুষ গুলো ইট-পাথরের!
এই বিকেলের চা’য়ের স্বাদ কড়া লিকারের..।
ফেলে আসা রক্তিম গাছের ফুল কৃষ্ণচূড়া
আমার কাছে অপরাজিতা মায়া ছড়ায়।
আকাশ দেখি; ভিন্ন রঙে মন মাতায় অন্য কারো!
আমার আসমান বড্ড সুন্দর; এই যে তুমি কারো?
তোমায় আমি কবিতা শুনাবো; আসবে তুমি?
দেখবে আকাশ হৃদয় হেসে, চলো গদ্য দেশে..।
স্নিগ্ধ বাতাসে, সাগর ঢেউয়ের শব্দে,
তাঁরার হরফে শীতল করব হৃদয় বুঝে।
এই পথে থেমে গেলে তীর ছুড়বে কথা শেষে!
এইখানে তে অপরিচিতা মুখোশ পড়া..
প্রয়োজন শেষে পড়াবে হাত কড়া!
একই পথে কেউবা ভালোবেসে রাখে বিশ্বাস
যেনো থাকে জান্নাতেও মোহাব্বতের নিশ্বাস।
আমার শহর মায়া দেয়া; বজ্রপাতে আড়াল কেয়া!
যতই শুনায় বেদনার ক্ষত; ততই সুখ পরিতোষ!
তব অগ্নির আওয়াজ শুনি কোথায় যেনো..?
শীতল মধুরতা ধ্বনির উচ্চারণে!
মা’লাকুল মাউত আসে বুঝায় মরণে,
ফেরার সময় শেষ রাত্রীতে; যাত্রী হবো তাহাজ্জুদে।
কবি পরিচিতিঃ ফাবিহা খানম ছিদ্দিকা,
পিতা নজরুল্লাহ খান ছিদ্দিকী এবং মাতা রশিদা বেগম। বর্তমানে তার বয়স ১৬ বছর। তিনি চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি গ্রামে বসবাস করেন। পড়াশোনা, চুনতি ফাতেমা বতুল(রা.) মহিলা ফাযিল মাদরাসা থেকে দাখিল পরিক্ষা দিয়েছেন। বর্তমানে, চুনতি সরকারি মহিলা কলেজ এর একদশ শ্রেণীর ছাত্রী।