স্বপ্নের সমাহার রাফিয়া ইসলাম চাঁদনী ওই আকাশে রংধনু আঁকি স্বপ্ন দেখি তাকে চোখের পাতায় রেখে!! সে কি রাখে আমায় আজো অপেক্ষাতে? যার স্বপ্ন সাজে রঙিন আলোয় ভোর হয় হাসির পেখোমে,, তাকে আটকে দিতে মন ছুটে রঙিন ফাগুনে।। এ যেন বাচার নতুন স্বপ্নের সমহার।।

সাইকেল চালিয়ে কবি কে, এম,  বেলাল উদ্দিন’র চট্টগ্রাম থেকে পদ্ম সেতু ভ্রমণ তার ইচ্ছে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে একমাস ব্যাপি সাইকেল ভ্রমণে বের হবে। নিম্নে সাইকেল ভ্রমণ নিয়ে একটি  তার একটি কবিতা….. “অর্থহীন” ———— টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া রূপসা থেকে পাথুরিয়া, আমি করবো ভ্রমণ ৩০ লক্ষ শহীদের বিনিময়ে বাংলাদেশ দেখে আসবো কেমন। বিজয়ের মাসে আমি ভ্রমনে

কূটনী বুড়ি বখতিয়ার উদ্দিন কূটনী বুড়ি কূট করে যে এদিক-ওদিক বেড়ায় এই পাড়াতে আসলে বুড়ি সবাই চুপ মেরে যায়। বুড়ি তাহার মুখখানা যে বড়ই বদন চোরা এদের কথা ওদের দিয়ে বাড়াই ঝগড়া জোড়া। এই বুড়িটা কূল হইতে আসছে মাইর খায় যেখানে যায় সেখানে শত অন্তর করে ছাই। লোকের বাড়ি গেইলে বুড়ি জিনিস লুকিয়ে রাখে তবুও

একটুখানি ভালোবাসা মোঃ রেবেকা আক্তার মিজান গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছে। তার ড্রাইভার ফারুখ তাকে না বলেই গাড়ি নিয়ে কোথায় যেন গেছে। ভাবতেই মেজাজ খারাপ হয়ে যাচ্ছে তার। কিছু না বলে বলে বেশী লাই পেয়ে যাচ্ছে ড্রাইভারটা, মনে মনে গালি দিল মিজান। এদিকে তার মায়ের সবকিছু গোছানো হয়ে গেছে। তার বৌ পিংকি বার বার তাগদা দিচ্ছে

মায়ার বন্ধন জেসমিন আক্তার শান্তা মায়ার বন্ধন বিচ্ছেদ হলে হতাশ কেন তুমি শত সাগর পাড়ি দিয়ে যাও শূন্য মরুভূমি আবেগ মাখা স্মৃতি পাতায় অশ্রু ঝরে পড়ে বিয়োগ জ্বালা এত দুষ্কর পাখি বিহীন নীড়ে আশার প্রদীপ নিভে গেছে আঁধার নেমে আসে স্বপ্ন গুলো বন্দী হয়ে চোখের পাতায় ভাসে চিরকুটের ঐ বাক্যগুলো হৃদয় মাঝে গাঁথা নিরবতায় ভীষণ

বিদায়ী কবিতা মোহাম্মদ রাহাত উদ্দিন কবিতার মাঝে বলি হে বন্ধু বিদায়ের কিছু কথা। বলিব কী আর জমানো স্মৃতি মনে যে অনেক ব্যাথা। যাদের পাশে ছিলাম আমি চলে যাবে তাঁরা দূরে। কাউকে হয়তো পাবো নাকো আর বিশ্ব জগৎ জুড়ে। চক্ষু আমার অশ্রু সিক্ত হৃদয়ে বিদায় বাঁশি। কে যাবে কোথায় দূর অজানায় সবাইকে ভালোবাসি। যদি কোনোদিন করে

মহাবীর এম নিজাম আল সানি আমি প্রতিবাদী আমি বিদ্রোহী আমি মহাপ্রলয় আমি মুসলমান আমি খোদার গোলাম আমি নবীর প্রেমে পাগল আমি নবীর অপমানে জীবন করিবো বিলীন। আমি শাহ জালালের সন্তান আমি শাহ মাখদুমের রেখে যাওয়া বীর আমি খালিদ বিন ওয়ালিদের তরবারি আমি নারায়ে তাকবিরের জয়ের ধ্বনি আমি অন্যায়ের প্রতিবাদকারী ন্যায়ের প্রতীক আমি সর্বদা রাখি উচ্ছ্বসিত

সুস্থ হতে চাও? বখতিয়ার উদ্দিন যদি তুমি সারা কাল সুস্থ হতে চাও? ঘুম থেকে উঠে তুমি পেটে পানি নাও। যদি তুমি সারা কাল সুস্থ হতে চাও? খেতে গেলে মুখে পানি একটু নুন দাও। যদি তুমি সারা কাল সুস্থ হতে চাও? গোসলের আগে তুমি গ্লাস পানি খাও।

ভূগর্ভে নির্মিত গুপ্ত ঘর বাবুল মিয়া তোমার কি জানা নেই সখা? উহা মৃত্যুর ঘর, এখানে বলি হচ্ছে অজস্র নর! কতো বলিয়ান,তরুণ তেজস্বী পালোয়ান এস্থানে এসে লুঠিয়েছে মাথা, অহংকারীর দম্ভ নাশ নেই দেবীর মায়া মমতা! সর্বদা ক্ষিপ্ত সে,রূধির চুষায় লিপ্ত, যজ্ঞানলে নর বলিতে নিবিষ্ট তার চিত্ত! সখা! তুমি কি জ্ঞাত নও? উহা পাতালপুরি, দেবী পাতালির বসতবাড়ি!

সোনাকান্দি গ্রাম আবু নাইম সেজান কতদিন পর এলাম আমি নিজ গায়ের ভিটায়, যে গায়েতে প্রকৃতি তাহার সৌন্দর্যের ফুল ফোটায়। সোনার ফসলের তাজা ক্ষেত আর নদীর তীরের ঘাট, চারিদিকে বন-বনানী আর নানান খেলার মাঠ। প্রভাত বেলায় কৃষক আর জেলেদের আনাগোনা, দিঘি–শৈবালীনে মাছ ধরা আর ক্ষেতে ফসল বোনা। বহুদিন পর এলাম দেখিতে আমার প্রিয় গা, নদীর বুকে